তোমাদের জন্য আমরা গর্বিত”, পাক এয়ার কন্ট্রোল অপারেটরের মুখে শোনা গেল এমনই কথা। আপাতত বালাকোট এয়ার স্ট্রাইকের পর থেকেই দু দেশের মধ্যেই খট মোট লেগে আছে।
কিন্তু এরপরে পাক এয়ার কন্ট্রোলের মুখ দিয়ে আবার অন্য কথা শোনা গেলো । গত ২ এপ্রিল মুম্বই থেকে জার্মানির ফ্রাঙ্কফার্টে যাচ্ছিল এয়ার ইন্ডিয়ার দু’টি বিমান। পাকিস্তানের আকাশসীমা ব্যবহার করলে ঘুরপথে যাওয়ার প্রয়োজন পড়ে না ফ্রাঙ্কফোর্ট যেতে কোনো অসুবিধা হয়না।
তাড়াতাড়ি পৌঁছে যাওয়া যায়। এই দু’টি বিমানে প্রচুর পরিমাণে চিকিৎসার সরঞ্জাম ও অন্যান্য রসদ ছিল যা অফিসার রা পৌঁছে দিতে যাচ্ছিলেন। আর অফিসার এই সরঞ্জাম নিয়ে করোনা-আক্রান্ত কয়েকটি দেশে পৌঁছে দেওয়ার কথা ছিল বলে একটু সোজা রাস্তা দিয়ে যেতে চাচ্ছিলেন।
ইউরোপীয় নাগরিকদেরও যারা করোনা পরিস্থিতি জন্যে ভারতে আটকে পড়েছিলো তারাও ওই বিমানে ছিলেন। তাদের দেশে পৌঁছে দিতে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। আর রাস্তায় অনেক কম সময় লেগেছে সাড়ে নয় ঘন্টা রাস্তা প্রায় আট ঘন্টার মধ্যেই পৌঁছানো গেছে।