পার্ক সার্কাস সার্বজনীন দুর্গোৎব উদ্দীপনি তে এবার উঠে আসবে নেপথ্য শিল্পীদের কথা।

 

 

বাংলা হান্ট ডেস্ক: আসছে বাঙালিদের সবথেকে বড় উৎসব। সেজে উঠছে গলি থেকে রাজপথ। কোথাও থিম বা কোথাও সবেকিয়ানা। ব্যাস্ত এখন দুর্গা পুজো কমিটি গুলোও। রাস্তার মোড়ে মোড়ে আলোকসজ্জা। ব্যাস্ত শিল্পীরা। সেজে উঠছে মণ্ডপ। বাঁশের কাঠামোর ওপর কাপড়ের কাজ তারপর থিম অনুসারে কোথাও তুলির টান ত কোথাও হরেক রকম সামগ্রী দিয়ে নিজের চিন্তাধারা কে তুলে ধরতে দিন রাত খেটে চলেছে শিল্পীরা। বাড়িতে আসবে উমা। তারই চলছে প্রস্তুতি। সাজানো মণ্ডপ দেখতে দর্শনার্থীদের ভিড় আর তার সাথেই বাহবা। নাম হবে পুজো কমিটি গুলোরও। কিন্তু এর মাঝেই কোথাও তাদের কথা বলা হয় না যারা অনেক মাস ধরে নিজেদের বাড়ি ঘর ছেড়ে চলে আসে, খেটে চলে দিনরাত। উদ্দেশ্য, মণ্ডপ সজ্জা।থিম মণ্ডপ এবং প্রতিমার প্রশংসা সবাই করে, প্রশংসা পায়না শুধু নেপথ্যের কারিগর র। সাজানো মণ্ডপ দেখে দর্শনার্থীরা বাহবা দিলেও পরিচিতি পায়না সেইসকল মানুষ গুলো যারা মাথার ঘাম পায়ে ফেলে একটু একটু করে সাজিয়ে তোলে মণ্ডপ কে। এবার পার্ক সার্কাস সার্বজনীন দুর্গোৎব উদ্দীপনি তে উঠে আসবে তাদের কথা।

IMG 20190915 180855

উদ্যোক্তা দের মতে, মানুষ যখন মণ্ডপ সজ্জা দেখে তার পেছনে মণ্ডপ শিল্পীদের কেউ দেখতে পায়না। তারা ততদিনে নিজেদের কাজ শেষ করে দেশের বাড়িতে চলে যায়। তাদের জীবনযাত্রা কেমন, তারা যখন মাসের পর মাস বাইরে থাকে তখন বাড়ি থেকে ফোন কলে কীরকম কথা ভেসে আসে এইসকল কথা তুলে ধরাই এবছর তাদের উদ্দেশ্য।নেপথ্যে যারা না থাকলে এই কাজ হতনা তাদের জীবনযাত্রা তুলে ধরার জন্যই থিম ভেবেছেন শিল্পী।তাদের সন্মান জানানোই এবছর তাদের পুজোর উদ্দেশ্য।


সম্পর্কিত খবর