বাংলা হান্ট ডেস্ক : নোবেল পুরস্কার নিয়ে ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গেছে চাপানউতোর। অমর্ত্য সেন এরপর অপর একজন বাঙালি ঘরে এনেছে নোবেল। রবি ঠাকুরের নোবেল চুরি হওয়ার ঘটনার পর অনেকটাই চুপসে গেছে বাঙালি। কারণ বাঙালির নোবেলকে যত্নসহকারে রাখতে পারিনি বলে। এদিকে অভিজিত বাবুর নোবেল পাওয়া এবং তা কতটা আনন্দের এবং আবেগের বাঙালির কাছে তা প্রত্যেকেই মনে মনে ঠাহর করছে। এদিকে প্রধানমন্ত্রীর মোদির চার ঘণ্টা পর টুইট নিয়েও শুরু হয়েছে বিতর্ক। অভিজিত বাবু তিনি তো বাঙ্গালী ঘরানায় মানুষ হয়েছেন। তার রক্তে রয়েছে বাংলার ঐতিহ্য, সৌন্দর্য, কল্পনা চিন্তা বিলাসী মন। আর এখানেই দানা বেঁধেছে অপর এক প্রশ্নের। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তিনি ও লেখিকা ও বটে সাহিত্যিক ও বটে ছবিও ভালোই আঁকেন। কিন্তু নোবেল এর দৌড়ে তিনি কতটা এগিয়ে রয়েছেন তা নেতিবাচক মন্তব্যকারীরা এই বলতে পারবেন। আর হ্যাঁ, বিতরকের কেন্দ্রবিন্দু কিন্তু এই বিষয়টি নিয়ে নয়।
বিতর্কে কেন্দ্রবিন্দু রয়েছে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের একটি মন্তব্যকে ঘিরে।এদিন বিনায়ক বন্দ্যোপাধ্যায় সংক্রান্ত এক প্রশ্নের উত্তরে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, “নিঃসন্দেহে এটা বাংলা ও বাঙালির সংস্কৃতি। তাঁর যে বইয়ের লেখা, তাঁর যে বিষয়বস্তু তা সম্পূর্ণ মানুষকে নিয়ে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের রাজনীতিও একেবারেই মানুষকে নিয়ে। মানুষকে বাদ দিয়ে না। বিষয়টি অত্যন্ত গর্বের। আনন্দের। আমাদের মুখ্যমন্ত্রী তাঁকে প্রেসিডেন্সি কলেজের মেন্টর করেছিলেন।” হ্যাঁ বাংলা জনসাধারণ সত্যি বুঝতে পেরেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সাথে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ এর তুলনা সে সত্যিই অনেকটা বেমানান তা কিছুটা কল্পনা করা এই যায়