এই লকডাউনে সবচেয়ে সমস্যায় পড়েছেন সমাজের মধ্যবিত্ত সাধারণ মানুষ। তারা না পাচ্ছে বিনামূল্যে রেশন, না পাচ্ছে কোনো সুবিধা। এই অবস্থা রাজ্যের সব জেলাতেই এক মাস ধরে রোজগার বন্ধ। করোনা ভাইরাস নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী কড়া ব্যবস্থা নিয়েছেন। আগামী ২১দিন পরিষেবা স্বাভাবিক আর নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্যে তিনি লক ডাউন করেছেন। এর মধ্যে কেটে গেছে সতেরো দিন। তাও লাফিয়ে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। এখন সেই সময় যত এগোচ্ছে ততই ৩ রা মে পর্যন্ত লকডাউনের মেয়াদ বাড়াচ্ছে সব রাজ্য।
এদের মধ্যে কেউ টোটো চালক, কেউ রাজমিস্ত্রি আবার কেউ ছোটো খাটো ব্যবসা করেন । আর পেটের দায় বড়ই সাংঘাতিক, আর এই লকডাউনে সবাই পেশা বদল করে পেট চালাচ্ছেন। এদের মধ্যে কেউ বিক্রি করছেন সবজি কেউ আবার ফল।
আবার অনেকেই মাস্ক বিক্রি করছেন। ফল আর সবজি বিক্রি করার জন্য তারা ভ্যান পর্যন্ত ভাড়া করেছে। আর সকাল বিকাল পালা করে তা ব্যবসা করতে ব্যবহার করছে।
করোনা ভাইরাস ত্রাস এখন সবাইকে দিন রাত আতঙ্কের মধ্যে দিয়ে তাড়া করে বেড়াচ্ছে। চীন থেকে ছড়িয়ে পড়া করোনা ভাইরাস ইতিমধ্যে মৃত্যু দূত হয়ে এসে পৌঁছেছে পৃথিবীতে। প্রায় সব দেশ এখন করোনা আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছে। দিন থেকে রাত আর রাত থেকে দিন যে কখন চলে যাচ্ছে টা বোঝার উপায় নেই। কারণ বিপদ থেকে বাঁচতে এখন সবাই গৃহ বন্দী। সবাই ঘর বন্দী কি হবে কেউ জানেনা।