করোনার বিরুদ্ধে যুদ্ধ: মহিলা পুলিশকর্মীরা ঝুঁকে দিচ্ছেন সমস্ত শক্তি, দেখালেন দেশপ্রেম

Published On:

প্রায় ৭৪ হাজার মানুষ এই করোনা রোগের কবলে পড়ে প্রাণ হারিয়েছেন এবং প্রায় ১৩ লক্ষ মানুষ আক্রান্ত হয়েছেন। এমন পরিস্থিতিতে মধ্যপ্রদেশে পুলিশের সাথে তাঁর পরিবারও কাজ করছে । কাজ সহজ করার জন্য বাড়ির মহিলারাও এই করোনা ওয়ারিয়র্সের সাথে এই লড়াইয়ে যোগ দিয়েছেন। করোনা মোকাবিলা করার জন্য বহু দিন ধরেই অনেকে অনেকে সাহায্য করছে । করোনার সংক্রমণ রোধ করতে তিনি যুদ্ধের মাস্ক এবং গ্লোভস তৈরি করছেন। আর এভাবেই তারা এখনো পর্যন্ত পর্যন্ত হাজার হাজার মুখোশ এবং গ্লোভস তৈরি করেছেন।করোনা ভাইরাস যেন ক্রমশ শক্তিশালি হচ্ছে। আর তার মধ্যে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে করোনা আক্রান্ত সংখ্যা।

পুলিশকর্মীরা যখন করোনার জন্য দিন রাত লড়াই করছে, কোভিড -১৯ বিশ্বব্যাপী মহামারীর বিরুদ্ধে সরাসরি লড়াই করছে, অন্যদিকে তার পরিবারের মহিলারাও এই লড়াইয়ে নেমেছেন এই সমস্ত করোনার যোদ্ধা প্রতিরক্ষামূলক কভার পরার জন্য মাস্ক প্রস্তুত করতে ব্যস্ত। আর্থিক সাহায্য দেওয়ার জন্য বেশ কয়েকটি কেন্দ্রীয় মন্ত্রী, বেসরকারী সত্ত্বা, শিল্পপতি ও সরকারী সংস্থা প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণায় সাড়া দিয়ে তহবিলের অবদান রেখেছেন।

পুলিশ সদস্যদের পরিবার প্রতিদিন গড়ে প্রায় ৫ হাজার মুখোশ তৈরি করতে করতে প্রায় ষাট হাজার মাস্ক বানিয়েছে। এই লড়াইয়ে সহায়তার জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী যে ত্রাণ তহবিলের জন্য ঘোষণা করেছিলেন, এক দিনের বেতন প্রায় ৫০০ কোটি টাকা অনুদানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এর আগে রতন টাটা, মুকেশ আম্বানি, অক্ষয় কুমার, আরো অনেক সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন।তাও মাস্ক কম না পরে তাই পুলিশ সেই চেষ্টা করছে।

জবালপুরে পুলিশ কনস্টেবলের স্ত্রী এবং মহিল প্রচুর মাস্ক বানিয়েছে। একইভাবে শাহডোল পুলিশ পরিবার ৬,৩০০, রতলাম পুলিশ পরিবার ৫,৪০০, গুনা পুলিশ পরিবার ৫,৬০০, মন্দসৌড় পুলিশ পরিবার ৩০০০, ইন্দোর পুলিশ পরিবার ২,২০০ তৈরী করেছে।

X