বাংলাহান্ট– আর্থিক পরিস্থিতি টলাতে পারেনি চন্দননগরের সৃজাকে।১০ বছর বয়সে এশিয়ান যোগাসন প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অধিকার করে গতকাল সন্ধ্যায় ঘরে ফিরল অমিত কুমার দাস ও নবনীতার ছোট্ট মেয়ে সৃজা।বলতে সোজা লাগলেও পরিস্থিতি ছিল কঠিন।
সুদুর সাউথ কোরিয়ায় পাড়ি দিয়েছিল চন্দননগর ২ নং মহাডাংগার কাশেশ্বরি স্কুলের চতুর্থ শ্রেনীর ছাত্রী। আত্মীয় সজন প্রতিবেশি ও কোচের সহযোগিতা তাকে পৌছে দিল এই জায়গায়।আর রাজ্য সরকারের আর্থিক সহায়তার কথা বলতে ভুললেন না মা নবনিতা।বাড়ির বাইরে ক্লাবের পক্ষ থেকে পাড়ার কৃতি সন্তানের জন্য সুভেচ্ছা জানিয়ে ফ্লেক্স টানিয়ে দেওয়া হয়েছে।এই স্বর্ণপদক ও রৌপ্য পদক সৃজার একার নয় এই গর্ব সারা দেশের এই গর্ব বাংলার এই গর্ব হুগলির আর এই পদক হাসি ফুটিয়েছে ত্রিশক্তি ক্লাবের সদষ্যদের। তাই সাহা পরিবারে আজ খুশির হাওয়া
যা কিনা এক বার্তা এনে দেবে ছোটো ছোটো ছেলেমেয়েদের মধ্যে ও তাদের পরিবারের মধ্যে।হাওড়া স্টেশনে সুভেচ্ছা জানিয়েছেন রাজ্যের ক্রীড়া মন্ত্রী লক্ষী রতন শুক্লা।এরপর সৃজা তৈরি হচ্ছে অলিম্পিকে যাওয়ার জন্য।