২০২০ সালের পুর নির্বাচনের ভোট নিয়ে আশাবাদী তৃণমূল (TMC) অর্থাৎ মা,মাটি, মানুষ । আর বাংলাকে নিজের দখলে করার জন্য পাখির চোখ করে রেখেছে তৃণমূল ও প্রশান্ত কিশোর (prashant kishor)। আর এর মধ্যে দফায় দফায় প্রচার চালাচ্ছে তারা। পাশাপাশি বিজেপিকে টক্কর দেওয়ার মতন কাজও শুরু করে দিয়েছে তারা। যে কনও মতেই জিততে হবে তাদের। আর এসবের মধ্যে ‘বাংলার গর্ব মমতা’ ক্যাম্পেন শুরু করেছেন পিকে।পিকে অর্থাৎ প্রশান্ত কুমার।
কিন্তু এর ফলে পথের কাটা হয়ে দাড়িয়েছে অনেকেরই, আর সবথেকে বিপদে পড়েছেন দলের কাউন্সিলররা। কারন দলের দলের কাউন্সিলরদের যা হামবড়া ভাব, আর বিশাল ব্যাপার তাতে চিন্তার ভাজ পরেছে পিকের। এইসব প্রতিপত্তি দেখে মাথায় হাত পড়েছে প্রশান্ত কিশোরের।এতো বিলসিতা কিভাবে তাদের আসছে সেই নিয়ে শুরু হয়েছে জোর চর্চা। কারণ দলের এই নেতাদের বিলাসবহুল জীবনের বহর দেখিয়ে প্রচারে নেমেছেন পিকে ।এসব নজরে আসার পর আরো যেন সতর্ক হয়ে গেছেন পিকে। নিজে ঘুরে ঘুরে এবার অভিযান চালাচ্ছেন। এখানেই ইতি নয়, নজরদারি চালাতে রাজ্যজুড়ে তৃণমূল নেতাদের উপর বিশেষ নজর রেখে চলছে টিম পিকে।
আর এসবের মধ্রযেই নজরে এসেছে এক নেতার শৌচাগারের বিষট। ওই নেতা এই শৌচাগার তৈরি করতে ১৫ লক্ষ টাকা খরচ করেছেন । আর এই কথা শোনার পর থেকেই চক্ষু চড়ক পিকের। কিভাবে এরকম হল, আর তা কেন করতে পারেন তিনি এইসব নিয়ে নানা প্রশ্ন ঊঠেছে। প্রসঙ্গত ২০১১ সালে তৃণমূল ক্ষমতায় আসার পর থেকে গত ৮ বছরে বিশাল সম্পত্তি হয়েছে বহু তৃণমূল নেতার। আর এই তালিকায় আছেন আরো একাধিক নেতা। আর এই বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য মুখ্যমন্ত্রীর দরবারে যাবেন পিকে।