বাংলা হান্ট ডেস্ক: কাশফুলের রাশি জানান দিচ্ছে শরতের আগমন। রাস্তার মোড়ে মোড়ে তৈরি বাঁশের কাঠামো। অক্লান্ত পরিশ্রমে শিল্পীরা থিম তৈরির মাধ্যমে ফুটিয়ে তুলছে অভিনব ভাবনা কে।কোথাও তুলির টান তো কোথাও হরেক রকম উপকরণ। পাড়ায় পাড়ায় শেষ্ঠ হওয়ার হাড্ডাহাড্ডি লড়াই। আসছে উমা। আসছে, উমা শারদ সন্মান ২০১৯। কলকাতার বুকে গড়ে তলা থিম পুজো গুলোর মধ্যে শ্রেষ্ট চিন্তাধারা রা এই পুরস্কার ছিনিয়ে নিতে প্রস্তুতি করছে।
প্রতি বছরের মতো এবারও শ্রেষ্ঠ ভাবনাকে পুরস্কৃত করার পরিকল্পনা নিয়েছে এফ-৩ ইনকর্পোরেশন। সম্প্রতি, ৪ ঠা সেপ্টেম্বর কলকাতা প্রেসক্লাবে এক আড়ম্বরপূর্ণ সাংবাদিক সম্মেলনে তাদের মৃগনয়নী “উমা সম্মান অ্যাওয়ার্ড ২০১৯” দেওয়ার কথা ঘোষণা করা হল। এই সম্মাননার সহযোগিতায় রয়েছে কেন্দ্রীয় সরকারের সিল্ক মার্ক অর্গানাইজেশন অফ ইন্ডিয়া। এছাড়াও রয়েছে সমতা কো-অপারেটিভ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক লিমিটেড। শুধু তাই নয়, সাংবাদিক সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ডঃ অরুণ জ্যোতি ভিক্ষু, সৈয়দ শাহ আতেফ আলী আল কাদেরী, সংগীত পরিচালক মল্লার ঘোষ, উত্তম আনন্দ মহারাজ, মৃগনয়নীর ডিরেক্টর কে কে চ্যাটার্জি, ফ্যাশন ডিজাইনার তেজস গান্ধী, কলকাতা মেট্রো রেলের এসজিএম প্রত্যুষ কুমার ঘোষ, সমতা কো-অপারেটিভ ব্যাংকের চিফ ম্যানেজার দেবাশীষ ভট্টাচার্য, সিল্ক বোর্ড কলকাতার ডেপুটি ডিরেক্টর জি কে সামন্ত, সংগীত পরিচালক অভিষেক বসু, এবং বিভিন্ন পূজা কমিটির কর্মকর্তারা। আলাদা মাত্রা যোগ করেছিলেন দুর্বার মহিলা কমিটির সদস্যরা। এই বছরের তাদের ইউ এস পি সৌহার্দ্য সম্প্রীতি। উমার সম্মানের স্মারক হিসেবে দক্ষিণ ২৪ পরগনার হস্তশিল্পীর দ্বারা মাটির তৈরি রেপ্লিকার উদ্বোধন করা হলো এদিন, কারন পশ্চিমবঙ্গের হস্ত শিল্প বিপন্ন হয়ে পড়ছে। উমা সম্মানের ব্যানারেরও উদ্বোধন করা হয়। গতবছর প্রথম পুরস্কার পেয়েছিল গত বছর মোট মোট ৩১৫টি ক্লাব প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছিল এবং প্রথম পুরষ্কার ছিনিয়ে নিয়েছিল চেতলা অগ্রণী। ১৯ সেপ্টেম্বর থেকে পুজো প্যান্ডেল ঘুরে দেখা শুরু হবে। ২ অক্টোবর ফাইনাল, তারপর ৩ অক্টোবর ট্রফি তুলে দেওয়া হবে সেরা ভাবনার হাতে। আলাদা আলাদা ক্যাটাগরি তে ও ভাগ করে দাওয়া হবে সন্মান।হবে সন্মা