মধ্য প্রদেশের রাজধানী ভোপালে কংগ্রেসের মিথ্যা প্রতিশ্রুতিতে বিরক্ত হয়ে এক মহিলা অতিথি অধ্যাপক নিজের চুল কেটে প্রতিবাদ জানান । তার নাম ডাঃ শাহীন খান। অনেকদিন ধরেই কংগ্রেস মিথ্যে প্রতিশ্রুতি দিয়ে আসছিলো গত ৭২২ দিন ধরে, কারাগারের পুরোপুরি অবহেলিত হয়ে এই সমাবেশে ধর্মতানে বসে থাকা অন্যতম পদ নেয়।
মহিলা আবেগ প্রবন হয়ে মিডিয়াকে বলেছিলেন যে কংগ্রেস প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল যে সরকার গঠন হলে আমাদের দাবি মেটানো হবে। আমরা এক বছর অপেক্ষা করেছিলাম এবং তারপরেই যখন আমরা আন্দোলন শুরু করি, অতিথি শিক্ষকরা পাওয়া শুরু করেছিলেন। 
আমরা এখানে দু’মাস ধরে একটি বৈঠক করে যাচ্ছি, কিন্তু সরকার আমাদের যত্ন নেয়নি। আমরা বাচ্চাদের শিক্ষা দিয়ে তাদের ভবিষ্যত তৈরি করেছি, তবে এখন আমাদের নিজেদের ভবিস্যত ই দেখছি সুরক্ষিত নয় , তাই এখান থেকে লিখিত আদেশ না পাওয়া পর্যন্ত আমরা উঠব না।
২০১৩ সালে, কমল নাথ বিজেপিকে লক্ষ্যবস্তু করার জন্য চুলকে নারীদের সম্মান হিসাবে বর্ণনা করেছিলেন এবং তত্কালীন মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহানের দ্বারা মহিলাদের চুল কাটার ঘটনাকে এক জ্বলন্ত ঘটনা বলে অভিহিত করেছিলেন। তবে আজ, কংগ্রেসের শাসনামলে দর্শনার্থী পণ্ডিতদের প্রতি যখন এইরকম অবিচার হচ্ছে তখন মুখ্যমন্ত্রী কমলনাথ বা রাহুল গান্ধী কেউই এর যত্ন নিচ্ছেন না।আসুন আমাদের জানা যাক মধ্য প্রদেশের অতিথি পন্ডিতরা তাদের নিয়মিতকরণের দাবিতে ২০১২ সালের ২ ডিসেম্বর থেকে আন্দোলন করে আসছেন, যা এখনও অব্যাহত রয়েছে।
Made in India