বাংলাহান্ট ডেস্কঃ আর মাত্র ১৬ দিন বাকি। তারপরই মা দূর্গা (Durga pujo) আসবেন তাঁর বাপের বাড়িতে। প্রতিবছর মহালয়ার ৭ দিন পর দূর্গা পুজো হলেও, এবছর মহালয়ার ১ মাস পর পড়েছে দূর্গা পুজোর তিথি। প্রথম থেকেই ২০২০ সালের দূর্গাপুজো নিয়ে বেশ কৌতূহলী ছিল উৎসব প্রিয় বাঙালি। কিন্তু করোনা মহামারির চক্করে পড়ে, সব আনন্দ মাটি হবার জোগার হয়েছে।
প্রতি বছর পুজোর বহু আগে থেকেই কেনাকাটার ধুম পড়ে যায়। কিন্তু এবছর পুজো হবে কিনা, তা নিয়েই সংশয় ছিল। তবে পুজো যখন হচ্ছে, তখন শপিং কেন বাদ থাকে। এই করোনা আবহের মধ্যেই সামাজিক দূরত্ব মান্য করেই চলছে জমিয়ে কেনাকাটা। তবে এবারের শপিং লিস্টে জায়গা পেয়েছে আরামদায়ক স্বাচ্ছন্দ্যপূর্ণ ঘরোয়া পোশাক।
দীর্ঘ সময় লকডাউনে ঘরে থাকতে থাকতে মানুষজন ঘরোয়া আরামদায়ক পোশাকেই বেশি স্বাচ্ছন্দ্য হয়ে উঠেছে. খোলামেলা পোশাক পড়তেই বেশি পছন্দ করছে। এবারের পুজোর শপিং-ও তার ব্যাপক প্রভাব পড়েছে। মানুষজন আরামদায়ক স্বাচ্ছন্দ্যপূর্ণ ঘরোয়া পোশাকের সঙ্গে বেছে নিচ্ছে ম্যাচিং মাস্কও। মাস্ক ব্যবহার যেহেতু এখন বাধ্যতামূলক হয়ে উঠেছে, তাই পুজোয় ফ্যাশানের কথা মাথায় রেখে তাই চাহিদা বেড়েছে ফ্যাশনেবল মাস্কেরও (Fashionable Mask)।
ফ্যাশন বিশেষজ্ঞদের মতে, শাড়ি যেমন প্রতিবার পছন্দের তালিকায় শীর্ষে থাকে, তেমনই আছে। কিন্তু এবারের মানুষের চাহিদা বেড়েছে খোলামেলা, হাল্কা পোশাকের। সেইসঙ্গে মানানসই মাস্কেরও। অর্থাৎ যে ধরনের পোশাক সহজেই কাচা ধোয়া সম্ভব হবে, সেই পোশাকেরই চাহিদা বেশি এবছরের পুজোর ফ্যাশানে।