বাংলা হান্ট ডেস্কঃ বিল পাস হয়েছে রাজ্যসভায়। বিল পাস হয়েছে লোকসভায়। তা আইনে রূপান্তরিত হয়েছে রাস্ট্রপতির হাত ধরে। কিন্তু সেই আইনে কোনরকম এমন কোনো বিষয় নেই যা আইনের চোখে ফাঁকি দিয়ে করা হয়েছে। সমস্ত এই করা হয়েছে ভারতের সংবিধান কে মেনে। কিন্তু তার মধ্যে উঠে এসেছে নানা প্রশ্ন। উঠে আসা স্বাভাবিক। কারণ দেশটা গণতন্ত্র।
কিন্তু সেই আইনকে বিরোধিতা করে পথে নেমে আন্দোলন করার ব্যবস্থা যে কোন রাজ্যে হতেই পারে। কিন্তু সে আন্দোলন যখন তালিবানি হিংসা। আর হিংসা রূপান্তরিত লাভ করে ভয়াবহ তে। তখন তার জীবন বা সাধারন জীবনকে করে তোলে অতিষ্ঠ। আর যার প্রমাণ স্বরূপ সকাল থেকে জ্বলছে ট্রেন, স্টেশন। সাধারণ মানুষের ভিড়ে আহত হচ্ছে বহু সংখ্যক মানুষ বিন্দুমাত্র লজ্জা নেই তাদের? বিক্ষোভকারীদের। কিন্তু বিক্ষোভকারীরা তাদের উদ্দেশ্যে তাদের এই হামলা? চিহ্নিত করতে কি ব্যর্থ রাজ্য প্রশাসন? আর সেই রাজ্য প্রশাসনের দিকে আঙুল তুলছে বিজেপির সর্বভারতীয় কর্তারা.। সাধারণ মানুষও প্রশ্ন তুলছে বিভিন্ন জায়গায়। সমাধান কিভাবে হবে? কিভাবে যেখানে এক বৃন্তে দুটি কুসুম বলা হয় সেখানে কেন নীরব প্রশাসন?
পশ্চিমবঙ্গে জারি হতে পারে রাষ্ট্রপতি শাসন, সাবধান বাণী রাহুল সিনহার। নতুন বছরের শুরুতেই বিদায় নিতে হবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে,বলে নতুন বছরের শুরুতেই বিদায় নিতে হবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে হুশিয়ারি দিলেন তিনি। তিনি বলেন, “আমরা নির্বাচিত সরকারকে ফেলতে চাই না। কিন্তু এই অগ্নিগর্ভ অবস্থা যদি আর কয়েকদিন চলে, তবে রাষ্ট্রপতি শাসন ছাড়া উপায় নেই। ২০২০ শুরুতেই বিদায় নিতে হবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে।”