পরিশ্রমী কর্মীদের কাজের ভার কমাতে এবং তাদের সাহায্য করার জন্য বায়ো- ডিগ্রেডেবল এবং নন বায়ো- ডিগ্রেডেবল বর্জ্য পদার্থ গুলিকে আলাদা করার ডাক দিয়েছে রতন টাটা । গতকাল তিনি ইন্সটাগ্রামে একটি ভিডিও প্রকাশ করেন তিনি । সেই ভিডিওর মাধ্যমে খুব সুন্দর বার্তা দেন তিনি ।
ভিডিওতে দেখা গেছে একটি ছেলে তার স্কুলের কোনো একটি প্রতিযোগিতায় তাঁর বাবার সম্পর্কে বর্ণনা দিচ্ছে। ছাত্রটি কবিতাটি শুরু করছে “মেরা বাবা দেশ চালাতা হে” । তার বাবা যদি এই কাজে না যান তাহলে দেশের প্রত্যেকটি বাড়ির কাজ থেমে যাবে এমনকি কেউ তাদের কর্মস্থলে পৌঁছাতে পারবে না। এরপর ছাত্রটিকে বলতে শোনা যায় বাবা নর্দমা এবং আবর্জনার ভিতরে যান,সে ক্ষেত্রে তার সবসময়ই একটাই ভয় থাকে তার বাবা হয়তো বাড়ি ফিরে আসবে না।
আর এই কাজ করতে করতেই তার বাবা একদিন অসুস্থ হয়ে পড়বে। তাকে বাচানো সম্ভব হবে না। কিন্তু তার জন্য দেশের অন্য মানুষ তাদের কনও ক্ষতি হবে না। রতন টাটা জানান যে মুম্বাইয়ে প্রায়২৩ মিলিয়ন নাগরিক আছেন যেখানে ৫০,০০০ ব্যক্তি রয়েছে যারা এই স্যানিটেশন শ্রমিক বা মেথর হিসাবে কাজ করছেন। আর এই মিশন লক্ষ্য মিশন গরিমার অংশ হিসেবে ছড়িয়ে পড়বে ।
https://twitter.com/RNTata2000/status/1229650531834040320?s=19
আর প্রত্যেকের উচিত এই দায়িত্ব নেওয়া।রতন টাটার পোস্ট করা এই বিজ্ঞাপনটিতে দেখা গেছে এই ছেলেটি বলছে যে তার বাবা কোন রাজনৈতিক নেতা, চিকিৎসক,পুলিশ বা সেনাবাহিনীর কাজে নিযুক্ত নন তবুও তিনি দেশের পরিচালনা করছেন।