বাংলা হান্ট ডেস্কঃ সংসদে নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন (সিএএ) পাস হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে জম্মু-কাশ্মীরে এটি কার্যকর হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন ভারতের কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। তিনি বলেন, নতুন আইনে সংখ্যালঘু ছয়টি সম্প্রদায়ের নাগরিকত্বের নিশ্চয়তা দেয়া হলেও মিয়ানমার থেকে আসা রোহিঙ্গারা এ সুযোগ পাবেন না.।
এতদিন পাকিস্তান কাশ্মীর কে উত্তেজিত করে রেখেছিল। যুদ্ধ যুদ্ধ একটা আবহ তৈরি করে রাখতে তারা সবসময় ভালবাসে। আর ভারতের বিরুদ্ধে তাদের আতংবাদি হামলা হিসেব করলে পাটিগণিত বীজগণিত এ মেলানো অসম্ভব। তাই এবার তারা বেছে নিয়েছে সেই রোহিঙ্গাদের। এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে গোয়েন্দা রিপোর্টে।
সূত্রের খবর, আইএসআই রোহিঙ্গাদের উপযুক্ত প্রশিক্ষণ দিয়ে ভারতে হামলা করাতে চাইছে। এর জন্য বাংলাদেশ জেএমবিকে আলাদা করে অর্থ দিচ্ছে আইএসআই। ইতোমধ্যেই ৪০ জন রোহিঙ্গাকে বেছে নেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশের কক্সবাজারে থাকে এই রোহিঙ্গারা। বেছে নেওয়া রোহিঙ্গাদের মগজধোলাই প্রায় শেষ। এবার দেওয়া হবে প্রশিক্ষণ। এই প্রশিক্ষণের পরেই নাকি তাদেরকে ছড়িয়ে দেওয়া হবে বিভিন্ন প্রান্তে।
বাংলাদেশের সেই জামাত-উল-মুজাহিদিন বাংলাদেশকেই(জেএমবি) হাতিয়ার করল আইএসআই৷ গোয়েন্দা রিপোর্ট অনুযায়ী, আইএসআই জামাতকে আর্থিক মদত দিচ্ছে৷ আর ভারতে হামলা চালানোর জন্য বেছে নেওয়া হয়েছে বাংলাদেশে আশ্রিত রোহিঙ্গাদের। কিন্তু বাংলাদেশ প্রশাসন এ বিষয়ে যদি সতর্ক নজর না রাখে তবে তার জন্য ভারতের কাছে যথেষ্ট সমালোচনার মুখে পড়তে হতে পারে তাদেরও।