আমার মনে হয় যে যদি এই সময় লকডাউনে কারো বাইরে বেরোনোর ইচ্ছে করে থাকে তো তারা হলে আমাদের দলের সিঙ্গল খেলোয়াড়রা দুদিন আগে এমনটাই জানিয়েছে ভারতীয় ওপেনার রোহিত শর্মা। আর এবার ৪৫ লাখ টাকা দেন প্রধানমন্ত্রীর নাগরিক সহায়তার জন্য এবং জরুরি পরিস্থিতি ত্রান তহবিলে (পিএম কেয়ার্স ফান্ড)।
মহারাষ্ট্র মুখ্যমন্ত্রীর ত্রান তহবিলে দেন ২৫ লাখ টাকা । ৫ লাখ টাকা দেন অ-মূলধনভিত্তিক প্রতিষ্ঠান জোমাতো ফিডিং ইন্ডিয়া জন্য এবং বাকি ৫ লাখ টাকা রাস্তার কুকুরদের কল্যাণে। সব মিলিয়ে প্রায় ৮০লক্ষ টাকা তিনি দান করেছেন।
অক্ষয় কুমার প্রধানমন্ত্রীক তহবিলে দিয়েছেন ২৫ কোটি টাকা। আর রতন টাটা দিয়েছেন পাঁচশো কোটি টাকা.। প্রায় সব দেশ এখন করোনা আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছে। দিন থেকে রাত আর রাত থেকে দিন যে কখন চলে যাচ্ছে টা বোঝার উপায় নেই। কারণ বিপদ থেকে বাঁচতে এখন সবাই গৃহ বন্দী।
আর চীনের উহানে পরে ইরানে এই রোগের প্রকোপ বেশী বেড়ে গেছিলো। আর এখন পরিস্থিতি খুব খারাপ হলেও ইরান স্বাভাবিক করার চেষ্টা করছে।শনিবার বিসিসিআই ঘোষণা করেছে, PM CARES তহবিলে ৫১ কোটি টাকা জমা করবে তারা। কিছু দিন আগেই প্রধানমন্ত্রী সাহায্য চেয়েছিলো। আর দেশের এই চরম মুহূর্তে সরকারের পাশে দাঁড়াতে আমরা বদ্ধপরিকর বলে জানায় এই বোর্ড। আর এবার সেই তালিকায় জুড়ে গেছে ক্রিকেট কিং বদন্তি সুরেশ রায়না। আর এবার সেই তালিকায় এলেন রোহিত শর্মা।