বৃষ্টির মরশুমে কাঞ্চনকে এ কোন জিনিস খাওয়ালেন শ্রীময়ী? জানুন সত্যিটা

গত কয়ের বছর ধরেই চলছিল প্রেম গুঞ্জন। জানা গিয়েছিল প্রেমের সম্পর্কে রয়েছেন কাঞ্চন মল্লিক ও শ্রীময়ী চট্টরাজ (Shreemoyee Chattaraj)। তবে প্রথমদিকে সেই সম্পর্কের কথা স্বীকার করেননি দুজনের কেউই। তবে, পরবর্তীতে সম্পর্কের কথা প্রথমে শেয়ার করেন শ্রীময়ী (Shreemoyee Chattaraj)। তারপরে আর কি? ব্যাস অপেক্ষা ছিল শুধুমাত্র কাঞ্চন ও পিঙ্কির বিচ্ছেদ। ২০২৪ এর শুরুর দিকে আইনি বিচ্ছেদ নিশ্চিত করেন দুজনেই।

জানা গিয়েছিল বিচ্ছেদ বাবদ পিঙ্কিকে মোটা টাকার নগদও দিয়েছিলেন কাঞ্চন। তবে সেইসবের পর ২০২৪ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি আইনি ভাবে একে অপরের হয়ে জন কাঞ্চন ও শ্রীময়ী। শুরু হয় সামাজিক বিয়ের তোড়জোড়। তাঁদের বিয়ে নিয়ে উঠেছিল একাধিক মন্তব্য। পাড়ার মোড়ের হট টপিক হয়ে উঠেছিল তাঁদের বিয়ে। তবে এসবকে খুব একটা পাত্তা দেননি এই জুটি। বরং নিজের মতো করে সময় কাটাতে ব্যস্ত ছিলেন তাঁরা।

Shreemoyee Chattaraj

১৪ ফেব্রুয়ারি আইনি ভাবে একে অপরের হয়ে জন কাঞ্চন ও শ্রীময়ী (Shreemoyee Chattaraj)

সম্প্রতি মলদ্বীপ গিয়েছিলেন হানিমুন করতে। সেই নিয়েও হয়েছে চর্চা। কখনও কাঞ্চনের লুক তো কখনও শ্রীময়ীর, তাঁদের সবকিছুই যেন হয়ে উঠেছে চর্চার বিষয়। মধুচন্দ্রিমা থেকে ফিরে শরীর খারাপ হয়েছিল দুজনেরই। তবে বর্তমানে সুস্থ আছেন তাঁরা। তবে, আবারও একবার চারিদিকে তাঁদের নিয়ে উঠেছে রব। তাই এক সাক্ষাৎকারে শ্রীময়ী বলেন, ‘অমরা এখন টক অফ দ্য টাউন হয়ে গিয়েছি।’

শুক্রবারের এই ভয়ংকর সুন্দর বৃষ্টিতে একদিকে যখন নাজেহাল শহরবাসী, তখন অন্যদিকে বাড়িতেই প্রেমে মজেছিলেন কাঞ্চন-শ্রীময়ী। এদিন সন্ধ্যায় শ্রীময়ীর গরম গরম তালের বড়া ভাজেন। আর সেটি খেয়ে শ্রীময়ী বলেন, ‘ভালো হয়েছে, নরম তুলতুলে, মুচমুচে।’ আবার সেই বড়া কাঞ্চন খেয়ে বলেন, ‘ শাশুরি মায়ের হাতের বড়া তো তাই অসাধারণ খেতে হয়েছে। এত সুন্দর বড়া আমি এর আগে কখনও খাইনি।’

Pousali Chakraborty
Pousali Chakraborty

সংবাদের প্রতি টানে ব্রেকিংয়ের দুনিয়ায় পা দেওয়া পৌষালীর। দর্শন নিয়ে স্নাতকে এগোলেও পরবর্তী পথ চলাটা খবরের দিকে ঘুরে যায়। জীবনে আসে যাদবপুর থেকে পড়ার অল্প সময়ের সুযোগ। টলিপাড়ায় উঁকি দেওয়া থেকে বাইশ গজের পিচে কার ঝুলিতে কত রান, দুই দিকেই নজর ঘোরাতে ভালোবাসেন পৌষালী। পর্দার অনুষ্কা-মাঠের বিরাট দু'জনের খবর সমান তালে রাখার চেষ্টা করে। অবসর সময় কাটে নাচ, বই, ম্যাগাজিনে চোখ বুলিয়ে।

সম্পর্কিত খবর