বাংলাহান্ট ডেস্ক: বাংলা টেলিভিশন দুনিয়ার দুই জনপ্রিয় তারকা নীল ভট্টাচার্য্য (neel bhattacharya) ও তৃণা সাহার (trina saha) বিয়ের (marriage) পর প্রায় এক মাস কাটতে চলল। অথচ এখনো তাঁদের বিয়ের শোক কাটিয়ে উঠতে পারলেন না ‘কৃষ্ণকলি’র শ্যামা (shyama) ও ‘খড়কুটো’র বাবিন। নিখিল ও গুনগুনের বিয়ের ধাক্কা যে এক মাসেও কাটেনি তা বেশ বোঝা যাচ্ছে নেটদুনিয়ায় চোখ রাখলেই। তুমুল কান্নাকাটি জুড়েছেন শ্যামা। বাবিনের অবস্থাও তথৈবচ।
নানা চমকাবেন না। আসলে এই পুরো কাণ্ডকারখানাটাই ঘটছে নেটমহলে। পুরোটাই নেটিজেনদের বানানো মিমের কীর্তি। আর সেই মজার মিমই শেয়ার করা হয়েছে ‘খড়কুটো’র একটি ফ্যানপেজে। নীল ও তৃণার বিয়ের একটি ছবির সঙ্গে শ্যামা ও বাবিনের ছবি কোলাজ করা হয়েছে।
শ্যামা কাঁদতে কাঁদতে বলছেন, তাঁর ছোটকত্তা এমনটা করতে পারলেন! অপরদিকে বাবিনের বক্তব্য, গুনগুন তো এক বছর পর তাঁকে ছেড়ে যাবেন বলেছিলেন। নেটিজেনদের বেশ পছন্দ হয়েছে মিমটি। লাইক ও হাসি মশকরায় ভরেছে কমেন্ট বক্স।
তবে নীল তৃণার বিয়েতে বাস্তব ছবিটা কিন্তু একেবারেই অন্য রকম ছিল। বিয়েতে বাবিন ওরফে কৌশিক রায়ের সঙ্গে উপস্থিত ছিল খড়কুটোর গোটা পরিবার। অনস্ক্রিন বৌয়ের বিয়ে কেমন লাগছে? উত্তরে কৌশিক জানালেন, গুনগুন বাবিনের স্ত্রী। বাস্তবে গুনগুন ও তৃণা একেবারেই আলাদা। আর তৃণা ও নীল দুজনের সঙ্গেই যে তাঁর খুব ভাল বন্ধুত্ব সেটাও জানিয়ে দিলেন কৌশিক।
নীল তৃণার বিয়েতে আমন্ত্রিত ছিল খড়কুটোর পুরো পরিবারই। সাজি, চিনি, পটকা হাসিমুখে সকলের সঙ্গেই ছবির জন্য পোজ দিলেন তৃণা। স্ত্রীর সঙ্গে যোগ দিলেন নীলও। অপরদিকে তৃনীলের রিসেপশনে উপস্থিত ছিল কৃষ্ণকলি পরিবার। তবে দেখা মেলেনি নিখিলের অনস্ক্রিন স্ত্রী তিয়াশার।