রুটি খুবি সহজপাচ্য একটা খাবার না। যারা ভাত খেতে পছন্দ করেন না, তারা বেশির ভাগ সময়ই রুটি খেয়ে থাকেন। অনেকে আবার সকাল , দুপুর বিকেল তিন বেলায় রুটি খান। আবার ডায়েট করার জন্য অনেকেই রুটি খেয়ে থাকেন। রুটি বানাতে একটু ঝামেলা হয়। কিন্তু রুটি খাওয়া বেশ ভালো। বলা যেতে পারে রুটি বাচ্চাদের খায়ানো যেতেই পারে। আবার বয়স্ক লোকদের রুটি খাওয়ানো যেতে পারে।
দুধ দিয়ে বা পরিজ দিয়ে, স্যুপ দিয়ে অনেকেই রুটি নরম করে খান । এবার বলে রাখা ভালো রুটির স্বাদের থেকেও বর রুতির উপকারিতা। বাসী রুটি আপনার স্বাস্থ্যের জন্য যে কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা আপনি বোধহয় না জানলে বিশ্বাস হবে না । রুটি এমনিতেই আমাদের প্রতিদিনের পেটভরা খাবার। বাসি রুটির ভালো দিক গুলো একবার যেনে নেওয়া যেতেই পারে। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে রুটির জুড়ি মেলা ভার।আবার অনেকেই ঠান্ডা দুধের সঙ্গে রুটি খান। রাতে বা দিনে খাবার খান। আর এইটি নিয়মিত খেলে উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। এর জন্য শরীর ভালো থাকে। এছাড়াও রুটি পেটের স্বাস্থ্যের জন্যেও উপকারি। প্রায়ই পেটে ব্যথা বা বদহজম হয় তাই তখন রুতি খলে বেশ উপকার মেলে । এমন পরিস্থিতিতে কোষ্ঠকাঠিন্য বা অ্যাসিডিটির সমস্যা থাকলে রাতে ঘুমানোর আগে দুধের সঙ্গে বাসি রুটি খেলে ভালো ফল মেলে।
আবার যাদের পেট ভালো থাকেনা তারা রুটি সহযোগে তরকারির ঝোল বা চিকেনের ঝোল পথ্য হিসেওবে খেয়ে থাকেন। আর সুগার এখন বর্তমানে এক্তা এমন সমস্যা যা প্রায় সবার হয়ে থাকে। তাই সুগার নিয়ন্ত্রন করার জন্য অনেকেই রুতি খেয়ে থাকেন। এই জন্য বাসি রুটির সাথে সুন্দর করে বানানো পদ রান্না করে বা দুধ দিয়ে খাওয়া যেতে পারে। আবার অনেকেই সহজ খাবার হিসেবে রুটি জেলি বা রুটি চিনি খায় । মূলত এটি বাচ্চাদের খুব প্রিয় খাবার হয়ে থাকে ।