অনেকের মতেই বাসি জিনিস খাওয়া মানেই তা শরীরের পক্ষে খারাপ। কিন্তু বাসী রুটি কিন্তু শরীরের পক্ষে খুব উপকারী এমনটাই বলেছে গবেষণা। দেখা গেছে বাসি রুটি নিয়মিত খেলে বেশ কিছু মারণ রোগ একেবারে সেরে যায়। যেমন সুগারের কথাই ধরুন না। গবেষণা বলছে বাসি রুটির অন্দরে এমন কিছু উপাদান তৈরি হয়ে যায়, যা রক্তে শর্করার মাত্রা স্বাভাবিক রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
বাসি রুটি খেলে এই হজমের সমস্যারও সমাধান হয়? না জানলে জেনে নিন। গবেষণায় দেখা গেছে যে, রুটিতে থাকা ফাইবার সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আরও শক্তিশালী হয়। তাই এবার থেকে বাসি রুটি না ফেলে সকালে খেয়ে নিন।বাসি রুটি এই কামালটিও করতে পারে। কারণ বাসি রুটির মধ্যে থাকা জিঙ্ক শরীরের থেকে টক্সিন দূর করে। সেই সঙ্গে কোলাজেনের উৎপাদন বাড়তে থাকে। তাই ত্বকও হয়ে ওঠে সুন্দর।
বাসি রুটি খেলে এর মধ্যে যে ফাইবার থাকে তা অনেক ক্ষণ পেট ভরিয়ে রাখে। হলে আমাদের খিদে কম পায়। আর খিদে কম পায় বলে আমরা কম খাই আর আমাদের শরীরের ওজন আর বাড়ে না। তাই ওজন কমাতে চাইলে বাসি রুটি খান।গ্যাসের সমস্যা কমায়, শরীর ঠান্ডা রাখে। রুটি আর এক গ্লাস ঝটপট খেয়ে বেরিয়ে পরুন। এমনটা করলে পেটটাও খালি থাকবে না। উল্টে এনার্জির ঘাটতিও দূর হবে।
ফলে কাজে মন তো বসবেই, সেই সঙ্গে শরীরও চনমনে হয়ে উঠবে।রুটি আর এক গ্লাস ঝটপট খেয়ে বেরিয়ে পরুন। এমনটা করলে পেটটাও খালি থাকবে না। উল্টে এনার্জির ঘাটতিও দূর হবে। ফলে কাজে মন তো বসবেই, সেই সঙ্গে শরীরও চনমনে হয়ে উঠবে।নিয়মিত বাসি রুটি খাওয়া শুরু করলে দেহের অন্দরে ফাইবারের মাত্রা বাড়তে শুরু করে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই হার্টের কর্মক্ষমতা বাড়তে সময় লাগে না। সেই সঙ্গে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে চলে আসার কারণে হঠাৎ করে হার্ট অ্যাটাকের আশঙ্কা যেমন কমে।