একের পর এক অদ্ভুত ঘটনার সাক্ষী হচ্ছে আমাদের দেশ । জন সমুদ্রের দেশে মানুষের যে ভাবে পাল্লা দিয়ে বেড়ে চলছে তেমন ভাবে চলছে অপ্ রাধের সং খ্যা । সত্যি হয়তো অপ রাধ সম্পর্ক মানে না মানে না রক্তের সম্পর্ক , মানেনা পরিবারের নিজের লোক জন । তাই হয় তো নিজের মেয়ে কে বিয়ে করার ইচ্ছে জেগেছিল বাবার।
বাবা বলতে আমদের কাছে এক জন মানুষ , তিনি আমদের বন্ধু ,পরম পূজনীয় । কিন্তু এরকম ঘট না আমদের মনের বাস্তব ধারনা টা একেবারেই বদলে দেয় । কারণ বাবা তার মেয়ে কে বিয়ে করবে এমন কি করে হয়। মেয়েটি র বয়েস ১৬ ,মানে সে নাবালিকা। আর একজন নাবালিকা কে বিয়ে ক্রা মানে অপ্রাধ। ভারতিীয় সংবিধানে এরকম লেখা আছে। বিয়ের জন্য নিজের মেয়েক কার্বাচৌথ এর উপোস করতেও বাধ্য করে বাবা।
বিয়ের আগে একধিক বার তার মেয়ের সাথে শারিরিক সম্পরককে লিপ্ত হন। এই ঘটনা ধামাচাপা ছিল, কিন্তু ১৬ বছরের এই নাবালিকা যখন পে্টের ব্যাথা নিয়ে চরম সমস্যায় পরে তখন এই ঘটনা প্রকাশ্যে আসে। ১৬ বছরের নাবালিকা কে পুলিশ এবং চাইল্ড হেল্প লাইন ইউ নিট উদ্ধার করে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে । সেখান থেকে জানা গেছে এই নাবালিকার সৎ বাবা ছিল সেই ব্যাক্তি । দিনের পর দিন এভাবে তাকে অত্যাচার করতো ।
তারপরে তাকে আরও বেশি অত্যাচার করা শুরু হয়। পুলিশ নাবালিকার সৎ বাবার ওপর ৩৭৬ এবং ৫০৬ মামলা দায়ের করেন। এখন মামলা চলবে। তবে ওই নাবালিকাকে সুস্থ করার চেষ্ট করা হচ্ছে । তার সুস্থ হতে এখন অনেক সময় লাগবে বলে জানা গেছে। আপাতত ওই ব্যাক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশি হেফাজতে রাখা হবে বলে জানানো হয়েছে।