বাংলা হান্ট ডেস্ক : যদিও প্রথম থেকেই দিদির আদর্শে মেনে চলেছেন। কিন্তু মাঝখানে বাবার হাত ধরে দিদিকে ছেড়ে সোজা গিয়ে বিজেপির পতাকা হাতে তুলে ছিলেন। এমনকি তৃণমূল বিরোধী কথাবর্তাও শোনা গিয়েছিল তাঁর কাছ থেকে।
এমনকি বাবা দিদিকে ছেড়ে গেলও তিনি কখনই যাবেন না এমনও জানিয়েছিলেন। যদিও শেষ অবধি দিদির বিরোধিতায় হেঁটেছিলেন। তবে এবার সেই শুভ্রাংশই ফিরতে চলেছে ঘাসফুলে। এমনটাই গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে।
যদিও শুধুমাত্র মুকুল পুত্রই নন, তাঁর সঙ্গে আরও বিজেপির চার বিধায়ক নাকি তৃণ শিবিরে ভিড়তে চলেছেন বলে শোনা যাচ্ছে। যদিও এ ব্যাপারে দুই পক্ষের কাছ থেকেই কোনো টু শব্দ শোনা যায়নি। তবে ঘনিষ্ঠ মহল সূত্রে জানা গিয়েছে ইতিমধ্যেই নাকি শুভ্রাংশুদের উত্তর চব্বিশ পরগনা তৃণমূলে জেলা সভাপতিদের তরফে মুখ্যমন্ত্রীর সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা জানানো হয়েছে।
তাই সব ঠিক থাকলে আগামী মাসের মাঝামাঝিতে বিজেপিতে বড় ধাক্কা হতেই পারে। তবে সাংসদ অর্জুন সিং-এর ঘনিষ্ঠ
আত্মীয় সুনীল সিং ও শুভ্রাংশুকে নিয়ে দলের অন্দরে কোনো চাপ নেই, কিন্তু বিধায়ক বিশ্বজিত দাস ও দুলাল বরকে নিয়ে কিছুটা হলেও চাপে রয়েছে তৃণমূল।তবে এভাবে বিজেপি ছেড়ে মাত্র কয়েকমাসের মধ্যে শুভ্রাংশুর দল বদলের চিন্তা ভাবনা কিছুটা হলেও বিজেপির চাপ বাড়াচ্ছে।
উল্লেখ্য্, লোকসভা ভোটের সময় থেকে টিকিট না পাওয়ার কারণে অর্জুনের দলবদলের সময়েই উত্তর চব্বিশ পরগনায় বিজেপির পাল্লা ভারী হয়েছিল। তবে লোকসভা ভোট পরবর্তী সময়েই সেই পাল্লা আস্তে আস্তে হাল্কা হতে বসেছে। আর তাই তো ঘরের ছেলেরা ইতিমধ্য়েই ঘরে ফিরেছেন।কাঁচড়াপাড়া থেকে হালিশহর সবটাই উদাহরন হয়ে আছে।