বাংলা হান্ট ডেস্কঃ ভারতের ধর্মনিরপেক্ষ নেতারা যেই গদ্দারদের এত বছর হরে লালন পালন করে আসছে, যাদের সুরক্ষা দিয়ে আসছে, যাদের পয়সা দিয়ে পুষে আসছে, আজ তাঁরাই ভারতে থেকে, ভারতের খেয়ে, ভারতের পড়ে ভারত এবং ভারতীয় সেনাদের অনবরত গালি দিয়ে আসছে। তবে এবার ওই গদ্দারদের সুদিন শেষ। কারণ এবার কেন্দ্রে পাকিস্তান আর পাকিস্তান পন্থীদের তেল দুইয়ে চলার মতো সরকার নেই। এবার কেন্দ্রে মোদী সরকার, আর এই সরকার যেই করেই হোক কাশ্মীরকে পাকিস্তান আর পাকিস্তানি মুক্ত করে তুলবে।
কথায় আছে, ‘ভগবানের ঘরে দের আছে, কিন্তু অন্ধের না। আর সবাই সমান ভাবে ন্যায় পায়।” এবার কাশ্মীরেও এমনই কিছু হতে চলেছে। এবার ভারতের গদ্দারেরা এতটাই সমস্যায় পড়েছে যে, তাঁদের গলা থেকে এবার স্বর বেড়াচ্ছে না। ওদের গলার আওয়াজ শুনেই বোঝা যাচ্ছে যে, তাঁরা কতটা ভয়ভীত। তাঁদের এবার বুরে দিন চলে এসেছে।
কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মেহবুবা মুফতি এর আগেই ভারতকে জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ভারতের ইতিহাস মুখে দেওয়ার হুমকি দিয়েছিলেন। আর কাল উনি বলেন, ‘ইসলামে হাত জড় করা হারাম, তাও আমি হাত জোড় করে নরেন্দ্র মোদীর কাছে প্রার্থনা করছি যে, তিনি যেন কাশ্মীর থেকে ৩৫-এ আর ৩৭০ ধারা না উঠিয়ে দেয়।” মেহবুবা মুকফতির এই বয়ানের পর স্পষ্ট যে, এবার কাশ্মীরে আর বিচ্ছিন্নতাবাদী চিন্তাধারা চলবে না। ভারতের খেয়ে আর পাকিস্তানের নাম করা যাবেনা। মোদী সরকারের প্রখর অ্যাকশনে এখন কাশ্মীরে সমস্ত বিচ্ছিন্নতাবাদীই ভয়ভীত।
কাশ্মীরের এক বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা সৈয়দ আলী শাহ গিলানি ভয়ভীত হয়ে ট্যুইট করে লেখেন, ‘ বিশ্বের সমস্ত মুসলিমরা আমার কথা শুনে নাও। যদি তোমরা আমাদের না বাঁচাও, তাহলে আল্লাহ তোমাদের ক্ষমা করবে না।” পাকিস্তান পন্থী এই কাশ্মীর নেতার ট্যুইট দেখলেই বোঝা যাচ্ছে যে, এবার আর ওদের রেহাই নেই। একদিকে মোদী সরকার UAPA বিল পাশ করিয়ে নিয়েছে, আরেকদিকে কাশ্মীরে এবার পাকিস্তান পন্থীদের হার্টঅ্যাটাক শুরু হয়ে গেছে।