কিন্তু ফেলে আসা অতীতের বেশ কিছু নমুনা দেখলে ভারতের আর্থিক দিক সম্পরকে সম্যক জ্ঞ্যান পাওয়া যাবে। গত বছর ভারতের আর্থিক অবস্থা যেখানে গিয়ে নেমেছিলো তাতে আশাহত প্রায় প্রত্যেক ভারতীয়। নরেন্দ্র মোদী ২০১৯ সালে দিল্লির তখত দখল করেই ১৪ অগাস্ট লালকেল্লা থেকে ঘোষণা করেছিলেন যে আগামী ২০২৪ সালের মধ্যে ভারতীয় অর্থনীতি ৫ ট্রিলিয়নের দিকে এগোবে।
আর এরমধ্যেই ২০২০-র বাজেট বেড়িয়ে গেছে । তার মধ্যেই কর ছাড়ের দিকগুলি ঊঠে এসেছে, দিকগুলি একটু ভালো করে এবার লক্ষ করা যাক, যাদের বার্ষিক আয় ৫ লাখ পর্যন্ত তাঁদের কোনও কর দিতে হবে না।যাদের বার্ষিক আয় ৫- ৭.৫ লাখ তাদের ১০ শতাংশ কর দিতে হবে।
৭.৫- ১০ লাখ আয় হলে ১৫ শতাংশ কর দিতে হবে। ১০-১২.৫ লাখ আয় হলে ২০ শতাংশ কর দিতে হবে। ১২.৫-১৫ লক্ষ আয় হলে ২৫ শতাংশ আয়কর দিতে হবে এবং ১৫ লক্ষের বেশী হলে ৩০ শতাংশ হবে আয়কর।পেনশনের জন্য নতুন ট্রাস্ট গঠনের প্রস্তাব।সেনসেক্স ১৫৪ পয়েন্ট নীচে এবং নিফটি ৫৪ পয়েন্ট নীচে।জীবনবীমায় সরকারি মালিকানা বিক্রির প্রস্তাব।ব্যাংকগুলিকে চাঙ্গা করতে ৩ লক্ষ ৫০ হাজার কোটি।সেনসেক্স ৭৮ পয়েন্ট নীচে এবং নিফটি ৩০ পয়েন্ট নীচে।শিল্প ও বাণিজ্যে ক্ষেত্রে ২৭ হাজার ৩০ কোটি বরাদ্দ।
ব্যাংকে জমা টাকার উপর বিমার সীমা এক লাখ থেকে বাড়িয়ে ৫ লাখ করা হল। ফলে ব্যাংক বন্ধ হলে ডিপোসিটের উপর গ্যারান্টি থাকছে ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত। এর পাসাপাশি রয়েছে এই বিশেষ দিকগুলি এসবিআই-কে শিক্ষাঋণ বাড়ানোর প্রস্তাব।নতুন পাঁচটি স্মার্ট সিটি আসতে চলেছে।অনলাইনে স্নাতকোত্তর কোর্স চালু হবে।স্যাট-এ এশিয়া এবং আফ্রিকার অংশগ্রহণের সুযোগ।শিক্ষাখাতে ৯৯ হাজার ৩০০ কোটি।