সমুদ্রের তলায় বিষ্ণু ঠাকুরের মন্দিরের কথা হয়তো অনেকেরই অজানা৷ কিন্তু সারা বিশ্বে অনেক চমকপ্রদ দেখার জিনিস থাকলেও আমরা কিন্তু তা জানিনা। আবার অনেক সময় তা ঘুরে দেখা সম্ভব হয়না। অনেকের সামর্থ থাকেনা । আবার অনেকের শরীরে বল থাকেনা । তাই এই সময় কিছু জিনিস আমরা ছবির মাধ্যমে বা লেখার মাধ্যমে জেনে থাকি। তেমন এক দর্শনীয় মন্দির হল বালির সমুদ্রের গভীরে থাকা এক মন্দির।
বালি বলতে আমাদের মাথায় যা আসে নীল আকাশ , সবুজ সমুদ্র তট।আমাদের প্রত্যেকের একটা স্বপ্ন বলা যেতে পারে বালি। আর এখন বালিতে হানিমুন থেকে সোলো ট্রিপ সবটাই হয়। স্বপ্নদেশ বলতে গেলে যা মাথায় আসে তা হল বালি। কিন্তু এই বালিতেও আছে অনেক আশ্চর্য জিনিস তা আমাদের অবাক করবে। ইন্দোনেশিয়ার রাজধানী বালিতে অবস্থিত এই বিষ্ণু মন্দির৷ প্রায় ৫হাজার বছরের পুরোনো এই মন্দির এক অন্যতম জিনিস৷ বালির সমুদ্র স্কুবা ডাইভিংয়ের জন্য অন্যতম জায়গা৷
কারন এই সমুদ্রের নিচে আছে এক অদ্ভুত সুন্দর মন্দির। সমুদ্রতীরের নীচে অবস্থিত আন্ডার ওয়াটার টেম্পল-বালি৷ স্কুবা ডাইভারদের জন্য এই মন্দিরটি এক দারুন সুন্দর দর্শনীয় স্থান৷ আর যারাই এখানে ঘুরতে আসেন, তাদের মধ্যে এই স্কুবা ডাইভাররা যারা সমুদ্রের তলায় যান, তারা কেউই এই মন্দিরে পুজো না দিয়ে ফেরেন না৷
বিষ্ণু ঠাকুরের মূর্তি দেখতে পাওয়া যায় এই মন্দিরে ৷ আর সমুদ্রের গভীরে শায়িত অবস্থায় রয়েছে মূর্তিটি৷ লোকজন বলেন, এই দেবতার কাছে যা প্রার্থনা করা হয় তা সহজেই মেলে। তাই সবাই এই মন্দিরে একবার হলেও ভ্রমনে যান।