প্রণামী বাক্সে PAYTM! দিনদিন হাস্য-কৌতুকে পরিণত হচ্ছে মধ্য কলকাতার এই মন্দির

Published On:

বাংলা হান্ট ডেস্ক: প্রতিদিনের ব্যস্ত একঘেয়ে জীবন থেকে খানিক রেহাই পেতে, আমাদের সকলেরই মনে হয় ‘লাইফ মে থোরা কমেডি হোনা চাহিয়ে’। এবার সেই কমেডি যদি প্রতিদিনের চলার রাস্তাতেই পাওয়া যায় তাহলে তো আর কথাই নেই। হ্যাঁ, সম্প্রতি এরকমই এক ঘটনার সাক্ষী দিচ্ছে মধ্য কলকাতার বিধান সরণী। বহুল পরিচিত ঠনঠনিয়া কালীবাড়ির ঠিক কছেই রয়েছে ছোট্ট একটি বৈষ্ণব দেবীর মন্দির। প্রতিনিয়তই পুজো হয় সেখানে, বছরের নির্দিষ্ট একটি দিনে জাঁকজমকপূর্ণভাবে রমরমিয়ে হয় দেবীর আরাধনা, ভীরও হয় প্রচুর।

মন্দিরের এই বৈষ্ণব দেবী এলাকাবাসীর কাছে ততটা জাগ্রত না হলেও, বর্তমানে এর পারিপার্শ্বিক অবস্থা প্রভূত চমকপ্রদ। প্রনামি গ্রহণে এক অভিনব ট্রেন্ড ফলো করেছে এই মন্দির। প্রনামি বাক্সের উপর আটকানো রয়েছে কাগজের একটি পোস্টার। না না কোনো হাতে লেখা পোস্টার নয়, ‘PAYTM ACCEPTED HERE’ লেখা একটি পোস্টার যা আমরা নিয়মিত বহু দোকানেই দেখে থাকি। শুধু তাই নয় তার নিচে ফোন নম্বার সমেত লেখা রয়েছে দেবানন্দ ত্রিপাঠি নামে এক ব্যক্তির নাম।

মধ্যা কথা হচ্ছে এই মন্দির প্রণামী গ্রহণে গতানুগতিক পদ্ধতি কে ছাড়িয়ে গিয়ে অভিনব ভাবে পেটিএম এর মাধ্যমে প্রণামী গ্রহণ করছে। যা দেখে মুখে হাসি ফুটেছে এলাকাবাসীর, প্রতিদিনের যাতায়াতের রাস্তায় যখনই কারো চোখে পড়ছে এই মন্দিরের প্রণামী বাক্স, হো হো করে হেসে উঠছেন সকলে। তবে আর যাই হোক না কেন বিধান সরণীর বৈষ্ণব দেবীর মন্দির জনগণের পুণ্য সাধনে ততটা সক্ষম না হলেও, মুখে হাসি ফুটিয়ে কাজের কাজই করছেন বটে।

Krishna Chandra Garain, BIET alum, blends mechanical ingenuity with literary finesse. An adept in technical and business content, his words breathe life into concepts. With a background in mechanical engineering, he navigates complexities effortlessly, crafting narratives that enlighten and inspire. A virtuoso of words, Krishna transforms ideas into captivating realities.

X