Optical illusion- কচ্ছপের ভিড়েই লুকিয়ে রয়েছে একটি সাপ! ৯৯ শতাংশ মানুষ পাননি খুঁজে, চেষ্টা করুন আপনিও

Published On:

বাংলা হান্ট ডেস্ক: মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতাকে বাড়িয়ে তুলতে অনেকেই নিয়মিতভাবে বিভিন্ন ধাঁধার সমাধান করতে ভালোবাসেন। শুধু তাই নয়, এটি মস্তিষ্কের অন্যতম একটি ব্যায়াম হিসেবেও পরিগণিত হয়। সর্বোপরি, কঠিন কঠিন এইসব ধাঁধার সঠিক সমাধানের পর পাওয়া যায় অদ্ভুত এক মানসিক তৃপ্তি। আর ওই কারণেই ঘন্টার পর ঘন্টা সময়ে ধাঁধার সমাধানে কাটিয়ে দেন অনেকেই। এদিকে, বর্তমান সময়ে নেটমাধ্যমে এক বিশেষ প্রকারের ছবি ক্রমশ সামনে আসছে। যেটিকে বলা হচ্ছে অপটিক্যাল ইলিউশন অর্থাৎ “চোখে ধোঁকা” দেওয়ার মত ছবি।

মূলত, ওই ছবিগুলির ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট ধরণের একটি প্রতীক বা কোনো বিষয়কে অনুসন্ধান করতে হয়। পাশাপাশি, সেগুলি সমাধান করাও যথেষ্ট কষ্টসাধ্য ব্যাপার। যদিও, তীক্ষ্ণ মনের মানুষেরা সহজেই এই ধরনের ধাঁধার সমাধান করতে পারেন। সেই রেশ বজায় রেখেই এবার আরও একটি দৃষ্টিভ্রমসংক্রান্ত ছবি সামনে এসেছে। যেটি তুলে ধরা হল আমাদের পাঠকদের কাছে।

কচ্ছপের ভিড়েই লুকিয়ে রয়েছে একটি সাপ:
সম্প্রতি যে ছবিটি সামনে এসেছে সেখানে রয়েছে এক বিশেষ চমক! একনজরে ছবিটির দিকে তাকালে একাধিক কচ্ছপকে দেখা গেলেও তাদের ভিড়েই লুকিয়ে রয়েছে একটি সাপও! আর সেই সাপের হদিশ পেতেই রীতিমতো কালঘাম ছুটেছে সবার। এমনকি, ভালোভাবে না দেখলে সাপটিকে খুঁজে নাও পেতে পারেন। এমতাবস্থায়, আপনিও মস্তিষ্কের এই পরীক্ষায় সামিল হন। তবে, চিন্তা নেই সাপটিকে খুঁজে না পেলেও আমরা জানিয়ে দিচ্ছি সেটি কোথায় রয়েছে।

এইখানে রয়েছে সাপটি:
ছবিটি যদি আপনি ভালো ভাবে লক্ষ্য করেন তাহলে সাপটির অবস্থান আপনিও খুঁজে পেতে সক্ষম হবেন। মূলত, ছবিতে থাকা কচ্ছপ এবং সাপটির রং প্রায় একই থাকায় সেটি চোখ এড়িয়ে গিয়েছে সবার। যদিও, একটি পার্থক্য রয়েছে সাপটির ক্ষেত্রে। আর সেটাই খুঁজে পাননি প্রায় ৯৯ শতাংশেরও বেশি মানুষ।

ছবিটির একদম বামদিকে সাপটি কচ্ছপদের মধ্যে লুকিয়ে রয়েছে। সেটিকে ভালোভাবে বোঝানোর জন্য আমরা লাল বৃত্ত দিয়ে তা দেখিয়ে দিয়েছি। প্রত্যেকটি কচ্ছপের মুখ খোলক থেকে বেরিয়ে এলেও লক্ষ্য করুন সাপটির কাছে কিন্তু কোনো খোলক নেই। আর এভাবেই সেটির পার্থক্য করা গিয়েছে। এমতাবস্থায়, আপনি যদি আমাদের বলার আগেই সেটিকে খুঁজে পেতে সমর্থ হন, সেক্ষেত্রে নিঃসন্দেহে আপনি একজন জিনিয়াস।

Sayak Panda

সায়ক পন্ডা, মেদিনীপুর কলেজ (অটোনমাস) থেকে মাস কমিউনিকেশন এবং সাংবাদিকতার পোস্ট গ্র্যাজুয়েট কোর্স করার পর শুরু নিয়মিত লেখালেখি। ২ বছরেরও বেশি সময় ধরে বাংলা হান্ট-এর কনটেন্ট রাইটার হিসেবে নিযুক্ত।

X