জল খাওয়ার সময় এই জিনিস গুলি মনে রেখে চলতে ঘবে।গরমে কতটা জল খেতে হবে তা আগেই বলা ভালো আট থেকে প্রায় নয় গ্লাস। সকালে খালি পেতে জল খাওয়া দরকার । যেমন ঘাম ও মূত্রের মধ্যে দিয়ে শরীরের টক্সিন দূর করতে সাহায্য করে জল।জল কম খাওয়া থেকে আমাদের শরীরে নানা সমস্যা বাসা বাধতে শুরু করে। শারীরিক পরিশ্রম বেশি করে, জিম করে, খেলাধুলো করে, তাঁরা একটু বেশিই জল খেলে ভালো হয়।
আর যদি কারো কিডনিতে পাথর থাকে তার ক্ষেত্রে বেশি জল খাওয়া দরকার। শীতকালে জল কম খেলে পায়ে টান ধরে, দেহে জলের পরিমান কমে যায় , ত্বক রুক্ষ হয়ে যায়। মনে রাখা দরকার নদীর জলের থেকে কুয়োর জল খাওয়া বেশি ভালো।নিজের ওজন জেনে জল খেতে হবে। এবারে শরীরে ওজন যত হবে সেই সংখ্যাকে ভাগ করতে হবে ৩০ দিয়ে। জল পরিমান মত না খেলে ত্বকের কোলাজেন ভেঙে ফেটে যায়।আর মেয়েদের ক্ষেত্রে পরিমান মতন জল না খেলে আরো অসুবিধা হতে পারে। কারন শরীরে জল না থাকলে ঠোঁট, মুখ, চামড়া শুকিয়ে যায়, আর কম বয়সেই বার্ধ্যক্যের ছাপ পড়ে যায়। আর মুখে ব্রন, দাগ, প্যাচ, বলিরেখা, ভাঁজ পড়ে। আর প্রতিদিন ২-৩ লিটার জল খেতে না পারেন তাহলে স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে। সেই সঙ্গে বুদ্ধি এবং মনযোগ ক্ষমতাও কমে ।
আর সেইজন্য অনেক সময় কাজ করতে মন বসে না। মাথায় থাকে না অনেক কথা। আর মাথায় রাখতে হবে, সারা রাত না খেয়ে খালি পেটে আবার বেশি জল খেলেও সমস্যা হতে পারে। কারন অনেকেরই বমির মতন সমস্যা দেখা যায়। তাই ঘুম থেকে উঠেই গ্লাস গ্লাস জল খাওয়া একদম উচিত নয়। মাথায় রাখতে হবে জল বুঝে খেতে হবে। আমাদের শরীরের ৭০%-ই জল দিয়ে তৈরি। তাই জল খাওয়া খুব গুরুত্বপূর্ন।