বাংলা হান্ট ডেস্ক : দিনের পর দিন দূষণে মাত্রা ছাড়াচ্ছে। বাযুদূষণ নিয়ে ঠিক যেমনটা হচ্ছে তেমনই কাণ্ড ঘটছে শব্দ দূষণের ক্ষেত্রে। পাল্লা দিয়ে বিভিন্ন ভাবে শব্দ দূষণ বাড়ছে। রাজ্যে রোজ রোজ নতুন নতুন ইস্যুকে কেন্দ্র করে যেভাবে দূষণ মাত্রা ছাড়াচ্ছে সে নিয়ে কোনো কথা বলারই নেই। শব্দ দূষণ বন্ধ করতে দূষণ নিয়ন্ত্রণ বোর্ডের তরফে যতই ব্যবস্থা নেওয়া হোক না কেন তা কিন্তু আদতে কার্যকরী হচ্ছে না তার প্রমান রয়েছে ভুড়ি ভুড়ি।
পুজা পার্বন থেকে শুরু করে যেকোনো অনুষ্ঠানে যেভাবে মাইক বা অন্যান্য বাদ্যযন্ত্র বাজানো হয় তাতে প্রচণ্ড হারে দূষণ বাড়ছে। তারওপরে আবার শব্দবাজিতো রয়েইছে। যদিও শব্দবাজিতে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে বোর্ডের। কিন্তু তাতে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে চলছে শব্দ বাজির ব্যবহার। তবে এবার শব্দকে জব্দ করতে কড়া ব্যবস্থা নিচ্ছে দূষণ নিয়ন্ত্রন বোর্ড। তাই শব্দ মাপার জন্য জেলাজুড়ে শব্দ মাপার জন্য ৫৮টি বিশেষ যন্ত্র বসানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বোর্ড। তার সঙ্গে বসানো হবে ডিসপ্লে বোর্ডও।
যাতে শহরের দূষণের মাত্রা ঠিক কতটা তা জানতে পারে সাধারণ মনাুষ। অর্থাত্ কোন জেলার দূষণ মাত্রা ঠিক কতটা তা নির্ধারণ করা যাবে ওই বিশেষ যন্ত্রের সাহায্য়ে।একইসঙ্গে জিপিএস ও প্রিন্টারের সুবিধাও থাকবে। পাশাপাশি বোর়্ডের তরফে একটি শব্দের সর্বোচ্চ সীমাও বেঁধে দেওয়া হয়েছে।
এমনকি সেই সীমা লঙ্ঘন করলে নেওয়া হতে পারে কড়া পদক্ষেপ। তাই ইতমধ্যেই দূষণ নিয়ন্ত্র বোর্ডের তরফে কলকাতা পুলিশ এবং বাকি কমিশনারেটগুলির হাতে মোট ২২৫টি সাউন্ড লিমিটার তুলে দেওয়া হয়েছে। এই বিশেষ