বাংলাহান্ট ডেস্কঃ শীত পড়তে পড়তে আচমকাই কোথায় উধাও হয়ে গিয়েছিল। তবে আবহাওয়া দফতরের (weather office) পূর্বাভাস অনুযায়ী, শুক্রবার ভোর হতে না হতেই তাপমাত্রার পারদ সোজা নিম্নমুখী হল। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থেকে শুরু করে, একলাফে অনেকটাই কমল সর্বনিম্ন তাপমাত্রাও।
প্রথমদিকে কদিন জাঁকিয়ে ঠাণ্ডা পড়লেও, মাঝে আবারও উর্দ্ধমুখী ছিল তাপমাত্রার পারদ। তবে বাংলায় হাড়কাপানো ঠাণ্ডার আগমনের পূর্বাভাস আগেই দিয়েছিল হাওয়া অফিস। শুক্রবার থেকেই বঙ্গ জাঁকিয়ে শীত পড়ার পূর্বাভাস দিয়েছিল আবহাওয়াবিদরা। এবারই তো পিঠে, পুলি, পায়েস খাওয়ার উপযুক্ত সময়।
আজকের আবহাওয়া
শুক্রবার সকাল থেকেই বেশ ঠাণ্ডা পড়তে শুরু করে দিয়েছে। মানুষজন এবার হালকা শীত পোশাক ছেড়ে বেশ গরম আর মোটা শীত পোশাক পড়তে শুরু করে দিয়েছে। মধ্যপ্রদেশের ঘূর্ণাবর্ত দুর্বল হওয়ায় এবার উত্তুরে হাওয়া দাপটের সঙ্গে প্রবেশ করবে বঙ্গে। হাড়কাপানো শীত কাকে বলে, এবার টের পেতে শুরু করবে বাংলার মানুষ।
আজকের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকবে ২৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশেপাশে এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকবে ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশেপাশে। হাওয়া অফিস জানিয়েছে, বাংলার আকাশে সকালের দিকে আবছা রোদ এবং রাতের দিকে মূলত ঠাণ্ডা থাকবে। গতকালের তুলনায় একলাফে আজ সর্বোচ্চ তাপমাত্রা কমেছে ৩ ডিগ্রি এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রাও কমেছে ৭ ডিগ্রি। আবহাওয়া অফিসের পূর্বাভাস মত আজ সকাল থেকেই পড়তে শুরু করেছে জাঁকিয়ে ঠাণ্ডা। সেইসঙ্গে হাওয়া অফিস জানিয়েছিল, অন্যান্য বারের ন্যায় এবার একটু বেশি থাকবে ঠাণ্ডার আমেজ এবং স্থায়ী হবেও বেশি দিন।