মে মাসেই উপকূলে ধেয়ে আসবে ঘূর্ণিঝড়, পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া দফতর

বাংলাহান্ট ডেস্কঃ আবহাওয়া দফতর (weather office) জানাচ্ছে, মার্চ থেকে ঘূর্ণিঝড়ের মরশুম শুরু হলেও, এবছর এপ্রিলেও সেভাবে ঘূর্ণিঝড়ের কোন প্রভাব দেখা যায়নি। মার্চ এপ্রিলে তীব্র দাবদাহ দেখা গেলেও, শেষ কদিনে নেই ঘূর্ণিঝড়ের সম্ভাবনা। তবে মে মাস নাগাদ সাগরে ঘূর্ণিঝড় তৈরি হওয়ার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছ।

মার্চ থেকে জুন মাস পর্যন্ত একদিকে গরম এবং অন্যদিকে বর্ষার মরশুম থাকায়, সমুদ্রজুড়ে নিম্নচাপের প্রভাব সৃষ্টি হয়। যার প্রভাব আছড়ে পড়ে স্থলভাগে। তবে এবছর মার্চ এপ্রিলে তাপমাত্রার পারদ সপ্তমে চড়ে থাকলেও, ঘূর্ণিঝড়ের কোন প্রভাব পড়েনি। এখনও অবধি এই মরশুমে ক্রান্তীয় ঝড় সৃষ্টি না হলেও, মে মাস নাগাদ ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব দেখা দিতে পারে।

IMG 20200501 160524 1

মে মাস প্রাক বর্ষার মাস হওয়ায়, এই সময় উপকূলে নানারকম ঝড় বৃষ্টি এমনকি ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব আরও বেশি করে লক্ষ্য করা যায়। তবে এবছর মে মাসে বঙ্গোপাসাগরে ঘূর্ণিঝড় তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। যার প্রভাব পরতে পারে উপকূলভাগে।

আজকের আবহাওয়া
শুক্রবার কলকাতা শহরে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশেপাশে এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশেপাশে। সকালের দিকে বেশ কিছু এলাকায় আংশিক রৌদ্রোজ্জ্বল আকাশ এবং রাতের দিকে আবছা আকাশ থাকতে পারে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস।

vbdbkbd

আজকের দিনে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রার বিশেষ কোন পরিবর্তন না হলেও বৃষ্টির কোন পূর্বাভাস নেই। তবে বেশকিছু এলাকায় ঝোড়ো হাওয়া বইতে পারে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস। তবে গতকাল ঠাণ্ডা বাতাস বওয়ায় আবহাওয়া কিছুটা শান্ত রয়েছে। কিছুটা হলেও গরম কমেছে পরিবেশের।


Smita Hari

সম্পর্কিত খবর