হলুদ আমদের শরীরের জন্য খুব উপকারি। দৈনিক ব্যবহার থেকে রুপচর্চা, আবার রান্না থেকে আয়ুর্বেদ চিকিতসা সবেতে ব্যবহার হয় হলুদ। ভারতীয় জাফরান বা সোনার মশলাও হিসেবে পরিচিত হলুদ এখন সব কাজেই লাগে। হলুদকে রোগ নিরাময় কারী হিসাবে বিবেচনা করা হয়েছে।কারন তা আমাদের অনেক রোগ নিরাময়ে কাজ দেয়। আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন বি সিক্স, ফাইবার, কপার, পটাশিয়াম সম্রিধ হলুদ দেহের অনেক ক্ষত নিরাময়ে কাজ দেয়।
শুভ কাজেও আবার ব্যবহার হয় হলুদ। হলুদের বৈজ্ঞানিক নাম কারকুমা লঙ্গা।অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান গুলি ক্যান্সার, ডায়াবেটিস, লিভারের সমস্যা, হৃদরোগের সমস্যা দূর হয়, ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে, আর্থারাইটিস নিরাময় করে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, হলুদের মধ্যে থাকা কারকুমিন উপাদানটি অক্সিডেটিভ বিরুদ্ধে লড়াই করে লিভারকে সুরক্ষিত রাখতে পারে আবার অন্যদিকে লিভারের অনেক রোগ নিরাময় করে।তাই অনেকেই সকালে খালি পেটে কাচা হলুদ খায়। আর রান্নায় তাই হলুদ ব্যবহার হয় । অনেকে মশ্লা না ব্যবহার করে হলদ বেটে তারা ব্যবহার করে।আবার ডায়াবেটিসের মতন মারণ রোগে আক্রান্ত হতে না চাইলে খালি পেটে অবশ্যই কাঁচা হলুদ খাওয়া দরকার রোজ। আর্থারাইটিস আক্রান্ত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে কারকিউমিন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। হলুদে থাকা কারকিউমিন লোহিত রক্ত কণিকা কে রক্ষা করে আবার হলুদের মধ্যে থাকা আয়রন রক্তে আয়রনের ঘাটতি মেটায় বলে মেয়েদের রোজ হলুদ খাওয়া দুরকার ।
তাতে শরীর ভালো থাকে ।হলুদে থাকে কিছু এমন উপাদান। সেই প্রতিরক্ষামূলক উপাদানগুলো ক্যান্সারের জীবাণুকে শরীর থেকে বাচিয়ে রাখে । অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়া এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদানগুলো ত্বকে ইনফেকশনের হাত থেকে রক্ষা করে আর ত্বকে ব্রন হতে দেয় না। আবার অনেকে চুল্কানি জ্বালা থেকে মুক্তি পেতে ব্যবহার করে হলুদ নিম পাতা বঅ্যাটা। এছাড়াও আরো অনেক কিছুতে উপকার দেয় এই হলুদ । তাই উচিত হলুদ কে ব্যবহার করা।