এখন এই মুহূর্তের উত্তরপ্রদেশ দুশোটিরও বেশি জামাতি হঠাৎ বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। শুধু তাই নয়, প্রায় ৩০০ লোক যারা এই আমানতের সংস্পর্শে ছিলেন তারা তাদের মোবাইলও বন্ধ করে দিয়েছেন। একই সঙ্গে, পুলিশ সন্দেহ করে যে এই আমানতকারীরা তাদের নতুন নম্বর দিয়ে ব্যবহার শুরু করেছে। এর আগে জানা যায় এরা নিজামুদ্দিন গেছিলেন।
সামনে এসেছে যে কিছু লোক পুরান লখনউতে পরিচিতদের দোকান থেকে নতুন মোবাইল নিয়েছে। পুলিশও এটি তদন্ত করছে।কোরোনায় প্রায় ৭৪ হাজার মানুষ এই রোগের কবলে পড়ে প্রাণ হারিয়েছেন এবং প্রায় ১৩ লক্ষ মানুষ আক্রান্ত হয়েছেন।
কায়সারবাগ, সদর, উজিরগঞ্জ, মাদিয়ানভ, সাদাতগঞ্জ, গোমতী নগর, লখনউ সহ বেশ কয়েকটি এলাকায় বসবাসরত বেশিরভাগ জামায়াতই দিল্লির জামায়াতে অংশ নিয়েছিল। দিল্লী পুলিশ জানতে পেরেছে যে, মরকজে প্রায় ১৬০ মৌলবি ছিল যাঁদের মধ্যে করোনা ভাইরাসের লক্ষণ দেখা গেছিল। এই কথা দিল্লী পুলিশ আর দিল্লী সরকার দুই পক্ষের কাছেই লোকান হয়েছিল।
আর সেই সময় এর আশঙ্কা সেন্ট্রাল এজেন্সি গুলোর মাথায় এসেছিল। আর এই কারণে ব্যুরো অফ ইমিগ্রেশন বিদেশীদের ক্ষেত্রীয় পঞ্জিকরণ কার্যালয়ে অনেকবার সার্কুলার জারি করে ডেকেছিল। আর বিদেশীদের মেডিকেল পরীক্ষার জন্য বলা হয়েছিল। শোনা যাচ্ছে যে, ইচ্ছে করে ওদের পরীক্ষা করানো হয়নি। , দিল্লি মারকাজে প্রচুর পরিমাণে আমানতের পরে উত্তর প্রদেশের একটি অভিযানের সময় লখনউয়ের কাকোরি, গোমতিনগর ও কায়সারবাগের মসজিদ থেকে চব্বিশ জন বিদেশী নাগরিককে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। এই নিয়ে প্রত্যেক ভারতের জনগণ একগণ আতঙ্কে । এই সমস্ত বিদেশী জামাটি দিল্লির জামায়াততে যোগদানের পরেই লখনউতে ফিরে এসেছিল। আর এই নিয়ে এখনো পুলিশ তদন্ত করছে।