সংযুক্ত আরব আমিরাতের পররাষ্ট্র ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা মন্ত্রক (এমওএফএইসি) গত কয়েক সপ্তাহের মধ্যে ভারতীয় মিশন সহ সংযুক্ত আরব আমিরাতের সমস্ত দূতাবাসকে এই বিষয়ে একটি ভারবাল নোট পাঠিয়েছিল। গোটা বিশ্বে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় চোদ্দো লক্ষ্য ।
মৃত্যু হয়েছে প্রায় ৩৪ হাজারের বেশী মানুষের। করোনা ভাইরাস যেন ক্রমশ শক্তিশালি হচ্ছে। আর তার মধ্যে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে করোনা আক্রান্ত সংখ্যা।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের ভারতীয় দূতাবাস এবং এমনকি ভারতের বিদেশ বিষয়ক মন্ত্রকসহ সমস্ত দূতাবাসকে অবহিত করা হয়েছে। আর চীনের উহানে পরে ইরানে এই রোগের প্রকোপ বেশী বেড়ে গেছিলো। আর এই পরিস্থিতিতে অনেকেই চীনকে দোষ দিয়েছে।
তারা জানিয়েছে “আমরা সবাইকে আশ্বাস দিচ্ছি যে আমাদের কাছে সুবিধাগুলি, সর্বোত্তম পরীক্ষামূলক কেন্দ্র রয়েছে এবং আমরা ৫ লক্ষাধিক লোককে পরীক্ষা করেছি।আমরা কিছু কারণে যারা সংযুক্ত আরব আমিরাতে আটকা পড়েছিল তাদের উড়িয়ে দিতে আমাদের সহযোগিতার আশ্বাস দিচ্ছি। লকডাউন এবং ভারতে বিমানবন্দর বন্ধ থাকায় কেউ কেউ আটকে গিয়েছিলেন। কেউ কেউ সংযুক্ত আরব আমিরাত সফর করছিলেন। ”
নভেল করোনা ভাইরাস ত্রাস এখন সবাইকে দিন রাত আতঙ্কের মধ্যে দিয়ে তাড়া করে বেড়াচ্ছে। চীন থেকে ছড়িয়ে পড়া করোনা ভাইরাস ইতিমধ্যে মৃত্যু দূত হয়ে এসে পৌঁছেছে পৃথিবীতে। প্রায় সব দেশ এখন করোনা আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছে। দিন থেকে রাত আর রাত থেকে দিন যে কখন চলে যাচ্ছে টা বোঝার উপায় নেই। কারণ বিপদ থেকে বাঁচতে এখন সবাই গৃহ বন্দী।