বাংলা হান্ট ডেস্ক: আজ তৃতীয়া। আকাশে বাতাসে বেজে উঠেছে আগমনীর বার্তা। বাঙালি এখন থেকেই নতুন জামাকাপড় পরে তৈরি মণ্ডপে মণ্ডপে প্রতিমা দর্শন করতে তার সাথে জমিয়ে আড্ডা সিনেমা দেখা হোক কিংবা পেট পুজো। বাঙালি পুজো প্রস্তুত। কিন্তু সারাবছর নানারকম কাজে ব্যাস্ত বাঙালি এই কটা দিনের অপেক্ষার পর আবার ষষ্ঠী পর্যন্ত তর সইতে পারে নাকি! প্রবাসী রা ফিরছে শহরে। উৎসব মুখর বাঙালির শ্রেষ্ট উৎসব বলে কথা। তাই আর অপেক্ষা না করে মহালয়ার পরই মানুষ নেমে পড়েছে রাস্তায়। কলকাতার নামি দামী পুজো উদ্যোক্তারাও তাদের মণ্ডপ নিয়ে তৈরি। E বছর আবার বাঙালির চিন্তা। পাচ্ছে বর্ষাসুর এসে ভেস্তে দেয় পুজোর দিনগুলো! তাই সময় বুঝে রাস্তায় নেমে পড়ে ঠাকুর দেখে নাওয়ার পালা। আর রাস্তায় এই মানুষের ঢল এবং গাড়ি ঘোড়ার ভিড়। আর এই সবই সামাল দেয় আমাদের দক্ষ কলকাতা পুলিশ।
পুজোয় মৃগনয়নি উমা শারদ সন্মান যেখানে কলকাতার থিম উদ্যোক্তাদের অভিনব সব ভাবনাকে সন্মানিত করার উদ্যোগ নিয়েছে সেখানেই তারা ভুলে যায়নি কলকাতার সেসব দক্ষ পুলিশ কর্মীদের কথা যারা মানুষের শান্তি মতন ঠাকুর দর্শনের স্বার্থে নিজেরা এই কদিনের হই হট্টগোলে, আড্ডা সব ছেড়ে রাস্তায় নেমেছে কলকাতার হাল ধরতে। গত রাতে তাই উমা শারদ সন্মানের তরফ থেকে সন্মানিত করা হলো সেইসকল কলকাতা পুলিশ এর ট্র্যাফিক পুলিশ কর্মীদের। উমা শারদ সন্মান বাঙালির শারদ সন্মান তাই তাদের সন্মানিত না করলেই যে নয়।