ভারতে ইসলামের নামে যুবকের ব্রেনওয়াশ করতে বিদেশী শক্তিও উঠে পড়ে লেগেছে। একদিকে খ্রিষ্টান মিশনারি অন্যদিকে ইসলামিক কট্টরপন্থীদের ফান্ড করা হচ্ছে ভারত দেশকে অস্থির করার জন্য। উত্তর প্রদেশের মেরঠ জেলায়, ট্যুরিস্ট ভিসায় জামায়াতের নামে মসজিদে ইসলাম প্রচার করতে যাওয়া ১৮ জন বিদেশি মুসলিম নাগরিককে নোটিফিকেশন ইউনিট এবং পুলিশ তাদের স্বদেশে ফেরত পাঠিয়েছে। হয়। আসলে, এই ব্যক্তিরা মালয়েশিয়া, মায়ানমার এবং ইন্দোনেশিয়া থেকে ট্যুরিস্ট ভিসায় এসেছিল এবং ইসলাম প্রচারের জন্য মসজিদে ছিল। প্রকৃতপক্ষে, পর্যটন ভিসায় এসে ইসলামিক প্রচার প্রচার করায় প্রশাসন বিদেশি নাগরিকদের উপর চাপ প্রয়োগ করেছে।
এর আগে এ ধরনের লোকদের বিরুদ্ধে কোনও পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। একই সাথে মান্দাওয়ার থেকে থাইল্যান্ড ও মালয়েশিয়ার ১৪ জন বিদেশী এবং কোতোয়ালি শহরের মোস্তফাবাদ গ্রাম থেকে ১৫ থেকে ২০ জনকে তাদের দেশে প্রেরণ করা হয়েছে। কিছুলোক পর্যটন ভিসায় এসে স্থানীয় মসজিদে ইসলামের প্রচার চালাচ্ছিল। পুলিশের কানে খবর আসতেই পুলিশ এলাকার উপর নজর রাখতে শুরু করে। পর্যটন ভিসায় আসা এই লোকজন স্থানীয় যুবকদের ইসলামের নামে উস্কানি দিচ্ছল জেহাদ করার জন্য। পুলিশ বিদেশীদের তাদের নিজের দেশে ফিরে যেতে বলে। কিন্তু তখন স্থানীয় মুসলিমরা এটা নিয়ে বিরোধ শুরু করে।
এরপর পুলিশ সকলকে নোটিশ প্রদান করে এবং রিপোর্ট দায়ের করে। যারপর বিদেশীরা ভারত ছেড়ে নিজের নিজের দেশে চলে যায়। পুলিশ জানিয়েছে সকলে ভিসার নিয়ম উলঙ্ঘন করছিল। পর্যটন ভিসা নিয়ে এরা ধার্মিক গতিবিধিতে জড়িত ছিল। পুলিশ বলেন, এই বিদেশী নাগরিকদের ভবিষ্যতে আমানত হিসাবে ট্যুরিস্ট ভিসায় না আসতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এই লোকেরা যদি আবার আসে, তাদের উপর কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এছাড়াও, যদি কেউ ট্যুরিস্ট ভিসায় ধর্মীয় প্রচার চালিয়ে যায় তবে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে উত্তরপ্রদেশে এমন ঘটনা নতুন নয়। এর আগে UP এর বিজনোর জেলায় এমন ঘটনা সামনে এসেছিল।