বাংলাহান্ট ডেস্কঃ মার্কিন মহাকাশ সংস্থা নাসা (NASA) সূর্যের একদম কাছের ছবি প্রকাশ করে এই মুহুর্তে সামান্যই মাধ্যমে হইচই ফেলে দিয়েছে। হয়ে গিয়েছে ভাইরাল (viral)
ছবিগুলি সূর্য থেকে মাত্র 48 মিলিয়ন মাইল দূরে ক্লিক করা হয়েছিল, যা এটি বেশ কাছাকাছি করে তোলে। একটি সৌর অরবিটার তাদের ক্লিক করেছে যা ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থার সাথে নাসার একটি যৌথ উদ্যোগ। নাসার এই ছবিগুলি এই মুহুর্তে হইচই ফেলে দিয়েছে গোটা নেট দুনিয়ায়।
☀️ As today's spacewalk continues, scientists back on Earth are about to reveal the closest images ever taken of the Sun from our joint @ESASolarOrbiter mission with @ESA. Watch LIVE: https://t.co/cr1hhIVsO1 pic.twitter.com/itWqMGhSab
— NASA (@NASA) July 16, 2020
"We didn’t expect such great results so early."
NASA and the European Space Agency released the closest pictures ever taken of the sun that were snapped just a mere 48 million miles away from earth's nearest star. https://t.co/70Wr6BREAX pic.twitter.com/gxHGQC6jU6
— ABC News (@ABC) July 18, 2020
https://twitter.com/esa/status/1283754974166552576?s=19
এর আগে, সোলার ডায়নামিক্স অবজারভেটরি টানা 10 বছর ধরে সূর্যের উপর নজরদারি করেছিল, সেই ছবি দিয়েই এই ভিডিওটি তৈরি করা হয়েছে। এই দশ বছরে সূর্য সম্পর্কে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আবিষ্কৃত হয়েছে, বলে জানিয়েছে নাসা।
নাসা জানিয়েছে, সোলার অবজারভেটরি সুর্যের 42.5 মিলিয়ন হাই-রেজোলিউশন ফটোগ্রাফ তুলেছে। পাশাপাশি ২০ মিলিয়ন জিবি ডেটাও সংগ্রহ করেছে।
এই ভিডিওতে নাসা 61 মিনিটের একটি ভিডিওর মাধ্যমে 10 বছরের সূর্য এর গিতিবিধি দেখিয়েছে। এই সময়ে প্রতি ঘন্টা এটিতে একটি ছবি ব্যবহৃত হয়েছে। ভিডিওটি এক সেকেন্ডে এক দিন অতিবাহিত হয়। ‘ এক দশকের সূর্য’ নাম দিয়ে ইয়ুটিউবে ভিডিওটি আপলোড করেছে নাসা৷ এই ভিডিওটি এখন পর্যন্ত 16 লক্ষেরও বেশি বার দেখা হয়েছে। একই সাথে, এই ভিডিওটি সোলার ডায়নামিক্স অবজারভেটরিও টুইট করেছে।
This #SunDay, take in a decade of the Sun, as seen by our Solar Dynamics Observatory satellite. You'll see the Sun change as its activity rises and falls over the years, part of its regular cycle. Watch the hour-long time lapse in 4K on YouTube: https://t.co/teJT2PkXQQ pic.twitter.com/ulh0hUeTkO
— NASA Sun & Space (@NASASun) June 28, 2020