বাংলাহান্ট ডেস্কঃ বিহার ও বাংলাদেশে জোড়া ঘুর্নাবর্ত, যার জেরে আগামী ৭২ ঘন্টায় ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি হতে পারে বাংলার বিস্তীর্ণ অঞ্চলে। আগামী সোমবার পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গে ঝড় বৃষ্টির সম্ভাবনা। দক্ষিণ-এর জেলা মুর্শিদাবাদ, নদিয়া, বীরভূম, পূর্ব বর্ধমান, হাওড়া, হুগলি, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা ও কলকাতায় ভারি বর্ষন ও কালবৈশাখীর পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া দপ্তর
শহরের তাপমাত্রা
গতকাল কলকাতা শহরের সকালে তাপমাত্রা ছিল সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশেপাশে এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশেপাশে। বৃহস্পতিবার তাপমাত্রা সামান্য হলেও বৃদ্ধি পেয়েছে। আজ কলকাতায় তাপমাত্রা থাকবে সর্বোচ্চ ৩৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশেপাশে এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশেপাশে। সকাল থেকে মেঘ মুক্ত উজ্জ্বল আকাশের উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেলেও, ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ঝড় বৃষ্টির আশঙ্কা করছে হাওয়া অফিস।
ক্রমাগত বৃষ্টি কি বাড়িয়ে দেবে করোনার সংক্রমণ?
হংকং বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যাথলজি বিভাগের অধ্যাপক ডঃ জন নিকোলস জানাচ্ছেন, করোনা ভাইরাস পছন্দ করে না এমন তিনটি জিনিস রয়েছে: সূর্যের আলো, তাপমাত্রা এবং আর্দ্রতা।
নিকোলস আরো বলেন, “সূর্যের আলো ভাইরাসের অর্ধেকের মধ্যে বৃদ্ধি করার ক্ষমতা হ্রাস করবে, তাই অর্ধ-জীবন হবে 2.5 মিনিট, … ভাইরাসগুলি হত্যার ক্ষেত্রে সূর্যালোক সত্যিই ভাল,”। ডয়চে ভেল জার্মানি সেন্টার ফর এক্সপেরিমেন্টাল অ্যান্ড ক্লিনিকাল ইনফেকশন রিসার্চের ভাইরাসবিদ টমাস পাইটসমানও জানিয়েছিলেন, করোনাভাইরাস খুব বেশি তাপ-প্রতিরোধী নয়, যার অর্থ তাপমাত্রা বৃদ্ধির সাথে সাথে ভাইরাসটি দ্রুত ভেঙে যায়।
যদিও এই তত্ত্ব মানছে না ভারতের গবেষকরা, ন্যাশনাল ইনস্টটিউট ফর বায়োমেডিক্যাল জেনোমেটিক্স’-এর অধিকর্তা ও বিজ্ঞানী পার্থপ্রতিম মজুমদার বলেন, ‘‘বৃষ্টি ও গরমের সঙ্গে ভাইরাসের বাড়া-কমার কোনও বৈজ্ঞানিক ভিত্তি এখনও পর্যন্ত নেই।’’
‘ভারত আজ পর্যন্ত অলিম্পিকে সোনা পায়নি …’ ভরা মঞ্চে বেফাঁস মমতা