বাংলাহান্ট ডেস্কঃ ইন্ডিয়ান অয়েল (Indian Oil) অনুসারে জানা গিয়েছে, নিত্যদিন ৩০ (30) লক্ষ ইন্ডেন সিলিন্ডার তারা সরাবরাহ করে। ১৪.২(14.2) কেজি সিলিন্ডারের দাম এখন ৮৫৮.৫(858.5) টাকা। মুম্বাইয়ে সিলিন্ডারের দাম বেড়ে হয়েছে ১৪৫ (145)। কলকাতা ও চেন্নাইয়ে এটির দাম যথাক্রমে ১৪৯ (149) ও ১৪৭(147) হয়েছে।
এল পিজি সিলিন্ডারে অতিরিক্ত অর্থব্যয় কমাতে আপনি এমন একটি বিকল্প বেছে নিতে পারেন যা কেবল সস্তাই নয়, নিরাপদ ও পরিবেশ বান্ধব – একটি বায়োগ্যাস প্লান্ট।
জৈব, রান্নাঘর, সবুজ ও খাদ্য থেকে নির্গত অক্সিজেন, মিথেন, কার্বন- ডাই অক্সাইডের মিশ্রণ বায়োগ্যাসের মধ্যে পার্থক্য বুঝতে পিপাল বর্জ্য পরিচালকদের প্রতিষ্ঠাতা হর্ষবর্ধন ইরার সঙ্গে কথা বলেছিলেন। তিনি বলেন, ‘‘এল পিজির দ্বারা প্রকাশিত বুটেণ গ্যাস বাতাসের চেয়ে ভারী ও একটি বায়ো- ডাইজেস্টারের মাধ্যমে জৈব বর্জ্য থেকে উৎপন্ন মিথেন গ্যাস বায়ুর চেয়ে হালকা ও কোনও বিস্ফোরণ থেকে নিরাপদ’’।
পিপাল ওয়েস্ট ম্যানেজার হল একটি ম্যানেজমেন্ট সলিউশণ সংস্থা যা বায়ো-ডাইজেস্টারে বর্জ্য ব্যবহার করে । যা লোকেদের রান্নার ব্যয় ৮০% হ্রাস করতে সহায়তা করে।
জৈব বর্জ্য ট্যাঙ্কে জমা হয়। যেখানে সঞ্চিত অনুজীবগুলি ভেঙ্গে দেয় এবং মিথেন গ্যাস ছেড়ে দেয়। এখানে স্লেরিটি আউটলেট থাকে যা পাইপের মাধ্যমে বেরিয়ে আসে। যা গাছের সার হিসাবে ব্যবহার করা যায় একটি মিশ্রিত আকারে সংগ্রহ করে। বায়োগ্যাস প্লান্টটি রান্নাঘরের পাইপলাইনে যুক্ত। রান্নার জ্বালানি হিসাবে ব্যবহার করতে, এল পিজির পরিবর্তে।