হাতে আর মাত্র কিছুদিন। তারপরেই স্বাধীনতা (Independence Day) উৎযাপন করবে গোটা ভারতবাসী। ক্লাব, কলেজ, স্কুল বিভিন্ন জায়গায় জাতীয় পতাকা উত্তোলন হবে গোটা দেশে। আসন্ন ১৫ আগষ্ট ৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস (Independence Day) পালন করবে ভারত। এই আবহেই জেনে নিন পৃথিবীর সর্বাধিক জাতীয় সঙ্গীত কোনটি।সঙ্গে জানুন এশিয়ার সর্বাধিক দীর্ঘ জাতীয় সঙ্গীতের কথাও।
বিশ্বের মাত্র দুটি দেশের দুটি করে জাতীয় সঙ্গীত রয়েছে। নিউজিল্যান্ড এবং ডেনমার্ক। এই দুই দেশের দুটি জাতীয় সঙ্গীকেই সমান মর্যাদা দেওয়া হয়। নিউজিল্যান্ডের দুটি জাতীয় সঙ্গীত হল ‘গড ডিফেন্ড নিউজিল্যান্ড’ এবং অবশ্যই ‘গড সেভ দ্য কুইন’। অন্যদিকে জাপানের জাতীয় সঙ্গীত, “কিমিগায়ো” সবথেকে প্রাচীনতম সঙ্গীত। তারপরেও ১৮৮০ সাল পর্যন্ত সঙ্গীতের শব্দগুলি সাজানো যায়নি।
১৫ আগস্ট স্বাধীনতা (Independence Day) উৎযাপন করবে গোটা ভারতবাসী
১৮২৩ সালে, ডায়োনিসিওস সলোমোস, গ্রীক স্বাধীনতা যুদ্ধ থেকে অনুপ্রেরণা নিয়ে, ১৫৮টি শ্লোক সমন্বিত হিমন টু লিবার্টি কবিতাটি রচনা করেছিলেন। এটিকে পরে গানের মাধ্যমে এটিকে বিশ্বের দীর্ঘতম জাতীয় সংগীত করে তোলে। এখনও বিশ্বের দীর্ঘতম জাতীয় সঙ্গীত গ্রীকেরই। প্রসঙ্গত, ভারত ও বাংলাদেশ, দুই দেশের জাতীয় সঙ্গীতের রচয়িতা বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
ভারতের জাতীয় সঙ্গীত জন-গণ-মন। বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত ‘আমার সোনার বাংলা’। বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত এশিয়ার মধ্যে সব থেকে দীর্ঘ। এই গান বাজতে সময় নেয় প্রায় ২ মিনিট ৪৫ সেকেন্ড। আর বিশ্বের সব থেকে ছোট জাতীয় সঙ্গীত হল ইংল্যান্ডের। এই গান বাজতে সময় নেয় মাত্র ৪০ সেকেন্ড। অন্যদিকে, পাকিস্তানের জাতীয় সংগীত ‘কওমী তারানা’ বাজতে সময় নেয় প্রায় দেড় মিনিট। আবার ভারতের জাতীয় সঙ্গীত বাজতে সময় নেয় ৫২ সেকেন্ড।