বাংলাহান্ট ডেস্ক : গহনা পছন্দ করেন না এমন নারী খুঁজে পাওয়া দায়। সোনা, রূপো থেকে শুরু করে কাঠের গয়না (Wooden Ornaments), অক্সিডাইস জুয়েলারি, নারীর সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে গহনার জুড়ি মেলা ভার। ঘুরতে যাওয়া হোক কিংবা পুজোয় ঠাকুর দেখা, পোশাকের সঙ্গে মানানসই গহনা প্রত্যেক নারীকে করে তোলে অনন্য। সোনা, রুপো, হিরে, মুক্তার মতো দামি গয়নার পাশাপাশি বর্তমানে বেশ চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে হালকা গহনার।
কাঠের গহনাতেই (Wooden Ornaments) ব্যবসা শুরু
বিগত বছরগুলিতে নারীর সৌন্দর্যের অন্যতম চাবিকাঠি হয়ে উঠেছে কাঠের গহনা (Wooden Ornaments)। এই ধরনের কাঠের গহনা তৈরি করে অনেকেই জীবিকা নির্বাহ করছেন। বর্তমানে বিভিন্ন ধরনের কাস্টমাইজ কাঠের গহনা (Wooden Ornaments) তৈরি করে ভালো টাকা রোজগার করছেন গুমার এক গৃহবধূ। কাঠ, সুতো ও বিভিন্ন ধরনের পুঁথি, করি দিয়ে সেজে উঠছে এই ধরনের কাঠের অলংকার।
আরোও পড়ুন : পুজোয় পাহাড়ের দিকে ছুটবে বাস! পরিষেবা শুরু ‘এই’ রুটে, থাকছে প্যান্ডেল হপিংয়ের সুযোগও
এই ধরনের কাঠের গহনার (Wooden Ornaments) উপর অ্যাক্রলিক রঙের প্রলেপ দিয়ে নানা ধরনের কারুকার্য ফুটিয়ে তুলছেন শিল্পীরা। কারুকাজ করা কাঠের গহনার দাম শুরু হচ্ছে মাত্র ৩০০ টাকা থেকে। বিভিন্ন ধরনের কাঠের গহনা তৈরি করে অনেকেই স্বনির্ভরতার আলো দেখেছেন। এক অলংকার ব্যবসায়ী জানাচ্ছেন, বিভিন্ন বয়সের মহিলারা নিজেদের কাজ সামলে ঘরে বসেই কাঠের গয়না তৈরির কাজ করছেন।
বর্তমানে জেলায় জেলায় ছড়িয়ে পড়েছে এই ধরনের হস্তশিল্পের কাজ। দেশ তো বটেই, বিদেশেও এই ধরনের গয়নার চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। কাঠের অলংকার তৈরি করে বর্তমানে অনেকেই রোজগার করছেন মোটা টাকা। আপনারাও চাইলে ঘরে বসে তৈরি করতে পারেন বিভিন্ন রকমের কাঠের গয়না। তবে এই ধরনের অলংকার প্রস্তুতির জন্য প্রয়োজন হয় প্রাথমিক প্রশিক্ষণের। অবসর সময়কে কাজে লাগিয়ে কাঠের অলংকার তৈরি করে রোজগার করতে পারেন মোটা মুনাফা।