বেশ কয়েকটি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে লকডাউন বাড়ানোর আবেদন করেছিলেন। বর্তমান লকডাউন সময়কাল ২২ দিন, শনিবার প্রধানমন্ত্রী আবার আলোচনা করে নতুন নির্দেশ দেবেন।কারণ গত সপ্তাহ থেকে ভারতে লক ডাউন চলছে।গোটা বিশ্বে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ১২ লক্ষ্য। মৃত্যু হয়েছে প্রায় ৩৪ হাজারের বেশী মানুষের।
করোনা ভাইরাস যেন ক্রমশ শক্তিশালি হচ্ছে। এবার রাজ্যের ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের ত্রাণ দেওয়ার জন্য যোগী সরকার ট্রাক্টরমুক্ত জমিতে লাঙ্গল ও বপন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। শনিবার প্রধানমন্ত্রী মোদী ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে মুখ্যমন্ত্রী, প্রশাসক এবং লেফটেন্যান্ট গভর্নরদের সাথে যোগাযোগ করবেন। সরকার এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন যেখানে আপাতত কোনো ক্ষতি কম হবে বা হবে না সেখানে লক ডাউন তুলবে। কিন্তু এখনো সমস্যা এই অঞ্চলে চিহ্নিত করতে হবে।
পাশাপাশি এনআইটিআই আইয়োগের শীর্ষ আধিকারিকরা বিশ্বাস করেন যে ১৫ এপ্রিলের পরেও সম্পূর্ণ লকডাউনের কারণে অর্থনীতি অনেক ক্ষতিগ্রস্থ হবে। তাই প্রথম পর্যায়ে, এই স্কিমটি ইউপির লখনউ, বারাণসী এবং গোরখপুর সহ ১৬ টি জেলায়চালু হবে। আর এছাড়াও কৃষকরা দুই মাসের জন্য নিখরচায় চাষ ও বপনের সুবিধা পাবেন, যেহেতু লক ডাউন।
জানানো হয়েছে লখনউ, বারাণসী, গোরক্ষপুর, সুলতানপুর, অযোধ্যা, সীতাপুর, আম্বেদকরনগর, প্রয়াগরাজ, আজমগড়, বড়বাঙ্কি, হরদই, জৌনপুর, গাজীপুর, প্রতাপগড়, সন্তাকবীরনগর ও ভোদোহি। এই জেলার যোগ্য কৃষকরা তাদের এলাকার কৃষি কর্মকর্তাদের সাথে বৈঠক করে এই প্রকল্পের সুবিধা অর্জন করতে পারবেন।
করোনার সংক্রমণ এবং লকডাউনের কারণে কৃষকরাও বাড়িঘর থেকে বেরোতেই পারছে না। মোদী সরকার উত্তরপ্রদেশের কৃষকের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে প্রধানমন্ত্রী কিষান সম্মান নিধির ৩৪ কোটি টাকার একটি কিস্তি প্রেরণ করেছে।