বাংলাহান্ট ডেস্কঃ চীনের উহান থেকে ছড়িয়ে পড়া এ ভাইরাসে বিশ্বজুড়ে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৭৫১ জনে।চীন এবং দক্ষিণ কোরিয়ার পরিস্থিতি সাময়িক উন্নত হলেও ইরান ও ইতালিতে মৃত্যু মিছিল বাড়ছেই। বিভিন্ন দেশের স্কুল, অফিস, কলেজ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আমাদের দেশেও অনেকেই করছেন ওয়ার্ক ফ্রম হোম। করোনার কারনে আসতে চলেছে বিশ্বব্যাপী আর্থিক সংকট। করোনার কারনে প্রায় প্রতিদিন বেড়ে চলেছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। বন্ধ হচ্ছে বাজার হাট, দোকানপাট, পড়ছে শেয়ার বাজারের সূচক।
২০০৮-০৯ সালে বিশ্বব্যপী আর্থিক সঙ্কটের সময় চাকরি হারিয়েছিলেন দুই কোটি ২০ লাখ মানুষ। এবার সেই পরিস্থিতি আরও মারাত্মক হবে বলেই মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহল। করোনার পাশাপাশি রয়েছে বিশ্বব্যপী আর্থিক মন্দার জের। এই দুইয়ের কারনে কাজ হারাতে পারেন কোটি কোটি সাধারন মানুষ। বেকার হতে পারেন শ্রমজীবিরাও।
করোনার কারনে ইতিমধ্যেই চিন থেকে সারা বিশ্বের আমদানি ও রপ্তানি বন্ধ হয়েছে। ইউরোপের বেশ কয়েকটি দেশেও করোনার জেরে লক ডাউনের পরিস্থিতি। নিশ্চিত ভাবে যার প্রভাব পড়বে চাকুরি ক্ষেত্রে। মহামারী করোনার প্রভাব স্বল্প মাত্রায় হলেও সারা বিশ্বে চাকরি হারাতে পারেন প্রায় ৮০ হাজার মানুষ। আর এই মারণ ভাইরাসের প্রভাব বেশি মাত্রায় হলে প্রায় আড়াই লাখ মানুষ কাজ হারিয়ে বেকার হয়ে যেতে পারেন।
international labour organization জানিয়েছে যে, আগের আর্থিক সংকচের মত এবারেও সকলে একত্রে উদ্যেগী না হলে বিশ্বকে এই সংকট থেকে বাঁচানো যাবে না।