বাংলাহাণ্ট ডেস্কঃ সম্পদের দেবী লক্ষী চঞ্চলা। তিনি একস্থানে বেশিদিন থাকেন না। তিনি যেখানে অবস্থান করেন সেখানে যেমন সম্পদ ও সুখ উপছে পড়ে । আবার তিনি কোনো কারনে রুষ্ট হলে সেই স্থান শ্রীহীন হয়ে পড়ে। কিন্তু কিছু বিশেষ উপায়ে সমুদ্রসূতা লক্ষীর কৃপাদৃষ্টি আপনার প্রতি থেকে যেতে পারে।
বাস্তুশাস্ত্র মতে মানিব্যাগে কিছুটা কপ্পুর কাগজে মুরে রাখলে মা লক্ষ্মীর কৃপায় অর্থাগম হয়। ঠাকুর ঘরে শ্রীফল রাখলে দেবী লক্ষ্মী বেজায় প্রসন্ন হন। এক বিশেষ ধরনের নারকেলকে শ্রীফল বলা হয়। পাওয়া যায় স্থানীয় বাজারেই।
লক্ষী সমুদ্রের কন্যা। সমুদ্র মন্থনের সময় দেবতারা লক্ষী লাভ করেন। প্রচলিত ধারনা কড়ি (এক প্রকার সামুদ্রিক জীবের দেহাবশেষ) লক্ষীর খুব প্রিয়। অল্প সময়ে যদি লক্ষী লাভ করতে চান, তাহলে আপনার ঘরে কড়ি রাখুন।
শাস্ত্র অনুসারে একটি ছোট ঘটির গায়ে সিঁদুর লাগিয়ে ঠাকুর ঘরে রাখা হলে তাহলে অর্থনৈতিক উন্নতি হবেই।তার সাথে রাখতে পারেন একটি পদ্মও।পদ্ম ফুলও লক্ষীর খুব প্রিয়।
আমাদের প্রত্যেকের জীবনই নানা সমস্যায় পরিপূর্ন। জ্যোতিষ মতে আমাদের জন্মছক বা পূর্বজন্মের কোনো কারনে ঘটে এই সব সমস্যার সূত্রপাত। বিভিন্ন রত্ন ধারন করলে অনেকসময় এই সমস্যার থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। কিন্তু অর্থনৈতিক কারনে অনেক সময় এই বহু মূল্য রত্ন আমাদের পক্ষে ধরন করা সম্ভব হয় না। জ্যোতিষ বলে রত্ন ধারন না করতে পারলেও কিছু সাধারন নিয়ম মেনে চললেও এই দুর্ভাগ্যকে রুখে দেওয়া সম্ভব