নতুন আবিস্কারের পথে চিন , তৈরি হল বিশ্বের সবথেকে বড় টেলিস্কোপ

বিজ্ঞান যে নতুন নতুন আবিস্কারের মাধ্যমে আমাদের অনেক এগিয়ে নিয়ে গেছে, সেইটা সকাল থেকে রাত পরজনযনতও আমরা বুঝতে পারি । আর যত দিন এগচ্ছে বিজ্ঞান আর অ এগিয়ে চলছে। বলা বাহুল্য আম রা একটা করে বছর পেরিয়ে এগিয়ে চলছি। আর বিজ্ঞান সেই এগিয়ে নিয়ে জাওায়র পথে সারথি হয়ে দারাচ্ছে। এখন যদি আমরা নজর রাখি তবে দেখবো চিন আর আমেরিকা নতুন আবিস্কারের দিক থেকে অনেক এগিয়ে আসছে। সেই জায়গায় অন্যান্য দেশ এত টা অগ্রসর হয়ে উত্ঠ তে পারেনি।

২০১৬ সাল থেকে পরজবেক্যে্ করার পর থেকেই চেশ্টা চালানো হচ্ছে। কবে এই আবিস্কার ব্যাবহার করা যযেে পারে। এই বিরাট টেলিস্কোপ আমাদের কাছে  দুনিয়ার চোখ সম হতে চলেছে। ৫০০ মিটার ব্যাসের রন্ধ্রপথ বিশিষ্ট ওই দূরবীক্ষণ যন্ত্রটি অসীম শক্তিশালী এবং অতি সংবেদনশীল৷চিনের মহাকাশ বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন  আর এই বৈশিষ্ট্যের জন্যই ব্রহ্মাণ্ডের ক্ষীণতম সঙ্কেতকেও এই টেলিস্কোপ চিহ্নিত করতে পারবে ৷

 

cccccccccccc111111

 

 

 

তাঁরা বলছেন, পৃথিবীর বাইরে বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের অন্যত্র প্রাণের অস্তিত্ব নিয়ে এতদিন যা গবেষণা হয়েছে তাতে বিশাল পরিবর্তন আনতে চলেছে ফাস্ট রেডিও টেলিস্কোপ৷ বিজ্ঞানের অভিশাপ এবং আশিরবাদ দুটই আমাদের কাছে এখন মাথাচাড়া দিয়ে জাগার কারণ । আর তার মধ্যে এই নতুন আবিস্কার।

১৮ কোটি মার্কিন ডলারের এই প্রকল্পটির (ভারতীয় মূদ্রায় ১২০০ কোটি ৮৪ লক্ষ ৭৫ হাজার টাকা) কম করে ১৭ বছর আগে প্রস্তাব করেছিলেন চিনের মহাকাশচারীরা৷ কিন্তু তা বাস্তবায়িত করার কাজ শুরু হয় পাঁচ বছর আগে ২০১১ সালে। তারপর থেকে এই আবিস্কার সাফল্যের সাথে দেখানোর কথা ভাবা হচ্ছে। কিন্তু এখনো সম য় লাগবে। আশা করা হচ্ছে খুব শিগ গিরি তা সবার সামনে আস তে চলেছে। আর এরকম নতুন আবিস্কারে অপেক্ষায় থাকবে এই দুনিয়ার আম জনতা।

সম্পর্কিত খবর