বাংলাহান্ট ডেস্কঃ জীবন নির্বাহের জন্য ভালো জীবিকার খোঁজ করে প্রায় প্রত্যেকেই। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় চাকরি ক্ষেত্রে সফলতার কাছাকাছি গেলেও অধরা থেকে যাচ্ছে সাফল্য। কঠোর পরিশ্রম ও দিনরাত পড়াশোনা করেও মেলে না কাঙ্খিত সাফল্য। জ্যোতিষ বলছে রাশিফলে গ্রহের খারাপ অবস্থানের কারনেই মেলে না সাফল্য।
গ্রহগুলির এই বাধাগুলি যদি যথাসময়ে অপসারণ না করা হয় তবে তারা কোনও ব্যক্তির কেরিয়ার নষ্ট করতে পারে। অতএব, এই ব্যবস্থাগুলি যথাসময়ে গ্রহণ করা উচিত। এই ব্যবস্থাগুলি জটিল এবং কঠিন নয়, সহজেই গ্রহের অবস্থানও উন্নত করা যায়। রত্ন পরিধানের আগে গৃহীত ব্যয়বহুল আচার এবং গৃহস্থালী প্রতিকারগুলি গ্রহের অশুভতাও দূর করতে পারে।
যে কোনও ধরণের লিখিত পরীক্ষায় ফলাফল সঠিক না হলে চন্দ্রের প্রতিকার করতে হবে। যেহেতু বুধ বুদ্ধির একটি উপাদান, চন্দ্রকে মনের একটি উপাদান হিসাবে বিবেচনা করা হয়। চাঁদের প্রকৃতি চঞ্চল। চন্দ্র যখন অশুভ হয় তখন কোনও ব্যক্তি সঠিক প্রশ্নগুলিকেও ভুল বোঝে। একই সাথে এটি পড়াশোনায় বাধা দেয়।
বিভিন্ন রত্ন ধারন করলে অনেকসময় এই সমস্যার থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। কিন্তু অর্থনৈতিক কারনে অনেক সময় এই বহু মূল্য রত্ন আমাদের পক্ষে ধরন করা সম্ভব হয় না। জ্যোতিষ বলে রত্ন ধারন না করতে পারলেও কিছু সাধারন নিয়ম মেনে চললেও এই দুর্ভাগ্যকে রুখে দেওয়া সম্ভব। জেনে নিন এই চন্দ্রের দোষ কাটাতে কি কি করতে পারেন আপনি
চন্দ্রের দোষ কাটাতে সোমবার দই, চিনি, চাল, পৈতে এবং সাদা বস্ত্র দান করুন। একই সাথে সম্ভব হলে দান করুন রুপো এবং মুক্তো। প্রতিদিন ভোরে উঠে স্নান করে শিবলিঙ্গে জল ঢালুন। জল ঢালার সময়ে ওঁ নমোঃ শিবায় মন্ত্র একশো আটবার জপ করুন। একই সাথে প্রতি সোমবার রাখুন শিবের ব্রত