প্রায় সব দেশ এখন করোনা আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছে। দিন থেকে রাত আর রাত থেকে দিন যে কখন চলে যাচ্ছে টা বোঝার উপায় নেই। কারণ বিপদ থেকে বাঁচতে এখন সবাই গৃহ বন্দী। আর চীনের উহানে পরে ইরানে এই রোগের প্রকোপ বেশী বেড়ে গেছিলো। আর এখন পরিস্থিতি খুব খারাপ হলেও ইরান স্বাভাবিক করার চেষ্টা করছে। আর তারপরে আবার খারাপ অবস্থায় দেখা যায় ইতালিকে। আর এখন সবথেকে খারাপ অবস্থায় আমেরিকা। গোটা বিশ্বে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ছাড়িয়ে গেছে 4 লক্ষ 71 হাজার, আর এই ভাইরাসের জেরে আপাতত বিশ্বজুড়ে মৃত্যু হয়েছে 21 হাজার লোকের। তুর্কি কর্মকর্তা অবশ্য ত্রুটিযুক্ত কিটের সঠিক সংখ্যা প্রকাশ করেননি তবে উল্লেখ করেছেন যে এগুলি এখনও ব্যাপক জনসাধারণের সাথে ব্যবহার করা হয়নি।
এমনিতেই সব দেশ এখনো চিনকেই দুষছে। আর এর মধ্যে তুরস্কের স্বাস্থ্যমন্ত্রী ফাহেরেটিন কোকা শুক্রবার পরে নিশ্চিত করেছেন যে তুরস্ক চীন থেকে আগত কয়েকটি দ্রুত অ্যান্টিজেন পরীক্ষা করার চেষ্টা করেছিল। তবে কর্তৃপক্ষ “তাদের সম্পর্কে সন্তুষ্ট নয়।” “আমরা তাদের জনসাধারণের ব্যবহারের জন্য এটি বাজার এ বিক্রি করতে পারিনি “।
আবার কিছুদিন আগেই হু এর প্রধান জানিয়েছেন ” কিছুটা হলেও এই ভাইরাসকে ছড়িয়ে পড়ার হাত থেকে রখা সম্ভব হবে, তবে পুরোপুরি ভাবে খতম করা সম্ভব হবে না এতে।তাই এক্ষেত্রে করোনাকে পুরোপুরি খতম করতে হলে প্রয়োজন আছে তার ওপর পাল্টা আক্রমণ চালানোর”।