দিল্লিতে সুরক্ষা বাড়ানো হয়েছে এবং বাস টার্মিনালে কড়া পাহারা দেওয়ার চেষ্টা চলছে। পাঞ্জাবের পাশাপাশি মুম্বাই পুলিশকেও সতর্ক থাকার জন্য সতর্ক করা হয়েছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী সুরক্ষা সংস্থাগুলি এই হুমকিটিকে গুরুত্ব দিয়েছে । প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সন্ত্রাসী এই জুটি গত সপ্তাহে রাস্তায় শোপিয়ান থেকে দিল্লির উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয়েছে এবং আশা করা যাচ্ছে যে কয়েক দিনের মধ্যেই দিল্লি পৌঁছে যাবে।
গত সপ্তাহে আইএসআইএস আফগানিস্তানের গুরুদুয়ারায় সন্ত্রাসী হামলা চালিয়েছিল। আর এবার তারা কাশ্মীরের শোপিয়ান অঞ্চল থেকে বেরিয়ে দু’জন পাকিস্তানি সন্ত্রাসী সন্ত্রাসী হামলা চালানোর জন্য জাতীয় রাজধানীতে রওয়ানা হয়েছেন । দেশের এই সংকট পরিস্থিতি এখন প্রশাসন বলতে গেলে এতটাই তৎপর হয়েছে যে তারা রাজনৈতিক বিষয় এবং সন্ত্রাসবাদী এসবের বিষয় নিয়ে ভাবতে পারছেন না। কারণ এখনো দেশে অনেক খারাপ অবস্থায় রয়েছে।
করোনা ভাইরাস যেন ক্রমশ শক্তিশালি হচ্ছে। আর তার মধ্যে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে করোনা আক্রান্ত সংখ্যা। আর করোনা ভাইরাস নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী কড়া ব্যবস্থা নিয়েছেন। আগামী ২১দিন পরিষেবা স্বাভাবিক আর নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্যে তিনি লক ডাউন করেছেন।
বাড়িতে থেকে সবাইকে সুস্থ আর সচেতন থাকার নিদান দিয়েছেন। আর এসবের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন মানুষের এর মধ্যে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই । তবে এখনো যা পরিস্থিতি ভারতের অর্থনীতি হয়তো বড়ো ধাক্কা খেতে পারে।
প্রশাসন কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করছে, দেশজুড়ে বেশিরভাগ লোক উদ্দেশ্যমূলকভাবে লকডাউনটি লঙ্ঘন করছ। আর এই পরিস্থিতিতে এখনো সন্ত্রাসবাদী চালাচ্ছে জঙ্গিরা।