বাংলা হান্ট ডেস্কঃ উত্তর প্রদেশে (UP) শ্রমিকদের বাড়ি ফেরাতে কংগ্রেস (Congress) দ্বারা পাঠানো বাস নিয়ে রাজনৈতিক লড়াই আরও বৃদ্ধি পেলো। এবার ভারতীয় জনতা পার্টি (Bharatiya Janata Party) অভিযোগ করে বলেছে যে, লকডাউনের সময় রাজস্থানের কোটাতে (Kota) আটকে পড়া উত্তর প্রদেশের পড়ুয়াদের বাড়ি পাঠাতে রাজস্থান সরকার ১৯ লক্ষ টাকার জন্য এবার ৩৬ লক্ষ টাকার অতিরিক্ত বিল পাঠাল। বিজেপির মুখপাত্র সম্বিত পাত্রা এই গুরুতর অভিযোগ তুলেছেন।
कोटा से उत्तर प्रदेश के students को वापिस लाते समय UP के कुछ बसों को डीज़ल की आवश्यकता पड़ गयी ..दया छोड़िए ..आधि रात को दफ़्तर खुलवा कर प्रियंका वाड्रा की राजस्थान सरकार ने UP सरकार से पहले 19 लाख रुपए लिए और उसके बाद बसों को रवाना होने दिया
वाह रे मदद।#दोगली_कांग्रेस pic.twitter.com/QQexV1BlVq— Sambit Patra (@sambitswaraj) May 21, 2020
রাজস্থান সরকারের পাঠানো ১৯ লক্ষ টাকার বিল নিজের ট্যুইটারে শেয়ার করে সম্বিত পাত্রা লেখেন, ‘কোটা থেকে উত্তর প্রদেশে পড়ুয়াদের ফেরত আনার সময় উত্তর প্রদেশের কিছু বাসের ডিজেলের দরকার পরেছিল … দয়ার কথা তো দূর … মধ্য রাতে প্রিয়াঙ্কা বঢড়ার রাজস্থান সরকার UP সরকারের থেকে আগে ১৯ লক্ষ টাকা আদায় করে, এরপর বাস গুলোকে ছাড়ে।”
উনি আরেকটি কোটায় উত্তর প্রদেশের ১০ হাজার পড়ুয়া আটকে ছিল। যোগী সরকার ৫৬০ টি বাস পাঠিয়েছিল তাদের আনতে। কিন্তু পরে জানা যায় যে সেখানে ১২ হাজার পড়ুয়া আছে। উত্তর প্রদেশ সরকার রাজস্থান সরকারের কাছ থেকে ফতেহপুর/ঝাঁসি সীমান্ত পর্যন্ত ৭০ টি বাস নিয়েছিল। প্রিয়াঙ্কা বঢড়াজীর রাজস্থান সরকার আজ সেই বাস গুলোর জন্য ৩৬ লক্ষ টাকার বিল পাঠিয়েছে।”
कोटा में UP के 10000 students फँसे हुए थे।योगी सरकार ने 560 बसें भेजीं उन्हें लाने के लिए।मालूम पड़ा 12000 बच्चे है।UP सरकार ने राजस्थान सरकार से फ़तेहपुर/झाँसी सीमा तक 70 बसों की सहायता ली।
प्रियंका वाड्रा जी की राजस्थान सरकार ने आज 36 लाख का बिल भेजा है
वाह मदद#दोगली_कांग्रेस pic.twitter.com/vVd5FEORax— Sambit Patra (@sambitswaraj) May 21, 2020
এর আগে উত্তর প্রদেশে ফেঁসে থাকা শ্রমিকদের জন্য বাস পাঠানোর ইস্যুতে বিজেপি আর কংগ্রেসের মধ্যে অনেক রাজনীতি হয়। প্রথমে কংগ্রেস জানায় যে, তাঁরা ১ হাজার বাস পাঠাতে চাইছে, এরপর মুখ্যমন্ত্রী জানান কংগ্রেসের তরফ থেকে কোন তালিকা আসেনি। এরপর কংগ্রেস এক হাজার বাসের তালিকা পাঠায়। কিন্তু ওই তালিকায় এমন এমন বাসের নাম্বার দেওয়া ছিল, যেগুলো আদৌ বাস না। আদতে সেগুলো স্কুটি, স্কুটার, অটো রিকশা ইত্যাদি। কংগ্রেস এরপরেও বাস পাঠায়, কিন্তু উত্তর প্রদেশ সরকার সেগুলোকে রাজ্যে ঢুকতে দেয় নি।