Ekchokho.com 🇮🇳

এবার খেলাধুলাতেও সাফল্যের শিখরে পৌঁছবে ভারত! লক্ষ্য নির্ধারণ করে বড় পদক্ষেপ নিল মোদী সরকার

Published on:

This time India will reach the peak of success in sports too.

বাংলা হান্ট ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সভাপতিত্বে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা ১ জুলাই, মঙ্গলবার ন্যাশনাল স্পোর্টস পলিসি ২০২৫ অনুমোদন করেছে। মূলত, দেশে (India) খেলাধুলার আরও উন্নতির পাশাপাশি খেলাধুলার মাধ্যমে নাগরিকদের ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে এটি একটি ঐতিহাসিক উদ্যোগ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

ভারতের (India) খেলাধুলার ক্ষেত্রে হবে আমূল পরিবর্তন:

নতুন ন্যাশনাল স্পোর্টস পলিসিতে ভারতকে (India) খেলাধুলার ক্ষেত্রে একটি শক্তিশালী দেশ হিসেবে গড়ে তোলা এবং ২০৩৬ সালের অলিম্পিক গেমস সহ আন্তর্জাতিক ক্রীড়া ইভেন্টগুলিতে দক্ষতা অর্জনের জন্য একটি দূরদর্শী এবং কৌশলগত রোডম্যাপ রয়েছে। এমতাবস্থায় চলুন জেনে নেওয়া যাক, ন্যাশনাল স্পোর্টস পলিসির ঠিক কী লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে।

ক্রীড়া কর্মসূচি শক্তিশালী করা হবে: নতুন ক্রীড়া নীতি তথা স্পোর্টস পলিসির অধীনে, প্রধান লক্ষ্য হল দেশের (India) একদম “গ্রাসরুট” লেভেল থেকে শীর্ষ স্তর পর্যন্ত ক্রীড়া কর্মসূচি শক্তিশালী করা। যার মধ্যে রয়েছে খেলোয়াড়দের প্রতিভা চিহ্নিত করা এবং তাদের প্রচার করা।

আরও পড়ুন: বিশ্বব্যাপী অস্থিরতার মধ্যেও হু হু করে এগোলো ভারতের এই সেক্টর! সামনে এল অবিশ্বাস্য পরিসংখ্যান

এর নতুন স্পোর্টস পলিসিতে দেশের (India) গ্রামীণ ও শহরাঞ্চলে ক্রীড়া পরিকাঠামোর উন্নয়ন, খেলোয়াড়দের প্রশিক্ষণ, কোচিং এবং উন্নয়নের পরিকল্পনাও রয়েছে। এর পাশাপাশি, খেলোয়াড়দের পারফরম্যান্স উন্নত করার জন্য ক্রীড়া বিজ্ঞান এবং চিকিৎসাবিদ্যার ওপর বিশেষ জোর দেওয়ার দিকেও নজর দেওয়া হবে নতুন স্পোর্টস পলিসিতে। এছাড়াও, কোচ, খেলাধুলা সম্পর্কিত কারিগরি আধিকারিক এবং সাপোর্ট স্টাফদের আরও ভালোভাবে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।

আরও পড়ুন: ২০২৫-এ IPL জেতা এই ভারতীয় ক্রিকেটারের বিরুদ্ধে যৌন হেনস্থার অভিযোগ! ভাইরাল হল স্ক্রিনশট

ভারতে আয়োজন করা হবে আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট: নতুন স্পোর্টস পলিসির অধীনে, ভারতে (India) আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট আয়োজনকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। এছাড়াও, স্কুলগুলিতে খেলাধুলার গুরুত্ব আরও বৃদ্ধি করা হবে। অর্থাৎ স্কুল থেকেই শিশুদের খেলাধুলায় কেরিয়ার গড়তে উৎসাহিত করা হবে। খেলাধুলার সার্বিক প্রচার এই নীতির অন্যতম প্রধান লক্ষ্য। স্কুল, কলেজ এবং অফিসগুলিতে ফিটনেস ইনডেক্স চালু করা হবে এবং দেশের প্রতিটি কোণে ক্রীড়া সুবিধা প্রদানের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হবে।