বাংলা হান্ট ডেস্কঃ আমেরিকার (United States) রাষ্ট্রপতি পদের নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটিক পার্টির (democratic party) প্রার্থী জো বাইডেন (Joe Biden) জয় হাসিল করেছেন। ভারতীয় বংশোদ্ভূত কমলা হ্যারিস উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হয়েছে। আরেকদিকে, বর্তমান রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্প নির্বাচন প্রক্রিয়ায় জালিয়াতির অভিযোগ তুলে নিজের জয়ের দাবি করেছেন।
THE OBSERVERS WERE NOT ALLOWED INTO THE COUNTING ROOMS. I WON THE ELECTION, GOT 71,000,000 LEGAL VOTES. BAD THINGS HAPPENED WHICH OUR OBSERVERS WERE NOT ALLOWED TO SEE. NEVER HAPPENED BEFORE. MILLIONS OF MAIL-IN BALLOTS WERE SENT TO PEOPLE WHO NEVER ASKED FOR THEM!
— Donald J. Trump (@realDonaldTrump) November 7, 2020
ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্যুইট করে বলেন, ‘পর্যবেক্ষকদের কাউন্টিং রুমে ঢোকার অনুমতি দেওয়া হয়নি। আমি নির্বাচনে জিতেছি। আমি ৭ কোটি ১০ লক্ষ মানুষের ভোট পেয়েছি। সবথেকে খারাপ বিষয় হল পর্যবেক্ষকদের কাউন্টিং রুমে ঢোকার অনুমতি দেওয়া হয়নি। এরপর এর আগে কোনদিনও হয়নি। বিপুল সংখ্যক মেইল ইন ব্যালেট জনগণের কাছে বিতরণ করা হয়েছে। কিন্তু তাঁরা এটা কোনদিনও চায়নি।
71,000,000 Legal Votes. The most EVER for a sitting President!
— Donald J. Trump (@realDonaldTrump) November 7, 2020
যদিও, ট্যুইটার ট্রাম্পের ট্যুইটের নীচে একটি বয়ান জারি করে বয়ানের বৈধতা জারি করার চ্যালেঞ্জ জানিয়েছে। ট্যুইটার নিজের বয়ানে বলেছে, ‘নির্বাচনী জালিয়াতি নিয়ে এই দাবি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন।” আরেকদিকে, অন্য একটি ট্যুইটে ট্রাম্প বলেন, ‘আমি ৭ কোটি ১০ লক্ষ বৈধ ভোট পেয়েছি। আমেরিকার ইতিহাসে এটাই বর্তমান রাষ্ট্রপতির প্রাপ্ত সবথেকে বেশি ভোট।
উল্লেখ্য, রিপাবলিকান পার্টি অভিযোগ করেছিল যে, প্রচুর পরিমাণে মেইল ইন ব্যালেটস নির্ধারিত সময় ৮ টার পর এসেছে। ট্রাম্প রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী। রিপাবলিকান দল জানিয়েছে যে, নিয়ম অনুযায়ী, ভোটের গণনার সময় সমাপ্ত হয়ে গিয়েছিল। এরজন্য সেগুলোর গণনা করা অবৈধ।