বাংলা হান্ট ডেস্কঃ দুপুর থেকেই সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে একটিই খবর সেটি হল ‘ভালু পেল লটারি … থুড়ি! অনুব্রত পেল লটারি”। তাও আবার এক দুই হাজার বা লাখের নয়, এক্কেবারে কোটি টাকার লটারি। যাকে বলে প্রথম পুরস্কার। নাগাল্যান্ড সরকারের লটারিতে প্রথম পুরস্কার পেয়ে রীতিমত ভাইরাল অনুব্রত।
লটারির বিজেতার বিজ্ঞাপনে অনুব্রত মণ্ডলের নাম ও ছবি দেওয়া ছিল। পাশাপাশি তাঁর ঠিকানা হিসেবে বীরভূমও লেখা ছিল। এতেই আর বোঝার অসুবিধা ছিল না যে, লটারি জয়ী অনুব্রত মণ্ডল আর কে হতে পারেন। তবে, সংশয়ও ছিল কিছুটা।
কিন্তু আপাতত সেই সংশয় নিজেই দূর করেছেন খোদ অনুব্রত মণ্ডল। এদিন বীরভূমের মহম্মদ বাজাতে আদিবাসীদের একটি অনুষ্ঠানে সশরীরে হাজির ছিলেন কেষ্ট। সেখানে তাঁকে লটারি নিয়ে প্রশ্ন করায় তিনি কিছু না বলতে চাইলেও লটারি পাওয়ার কথাটা অস্বীকার করেন নি।
আদিবাসী উৎসবের মঞ্চে সাংবাদিকরা যখন অনুব্রত মণ্ডলকে লটারি পাওয়ার কথা নিয়ে প্রশ্ন করেন, তখন অনুব্রতবাবু বলেন, ‘ওইটা পরে”। তিনি আরও বলেন, ‘ওইটা বাদ দিয়ে অন্যকিছু থাকলে বলুন।” এরপরেই তিনি এগিয়ে যান। লটারি প্রসঙ্গ এভাবে এড়িয়ে যাওয়ায় অনেক মানেই খুঁজে পাচ্ছে ওয়াকিবহাল মহল। সবথেকে বড় বিষয় হল, উনি যদি লটারি নাই পেতেন, তাহলে সরাসরি অস্বীকার করে যেতেন।
বরাবরই স্পষ্ট বক্তা অনুব্রত মণ্ডল এমন একটি বিষয় নিয়ে ধোঁয়াশা জিইয়ে রাখতে পারেন বলে মনে করছে না ওয়াকিবহাল মহল। তাই ওনার লটারি পাওয়ার সংবাদটা যে সত্যি, তা ধরে নেওয়া হচ্ছে। অন্যদিকে, বিজেপি আবার এটাকে কটাক্ষ করে সস্তা প্রচার এবং বিজ্ঞাপন বলে আখ্যা দিয়েছে। এছাড়াও অনেকেই বলছেন … কালো টাকা সাদা করার পদ্ধতি। তবে কোনটা সঠিক, আর কোনটা বেঠিক, সেটা জানা নেই আমাদের।
“আরও এক ডিভোর্স….”, যুজবেন্দ্র চাহাল ও ধনশ্রী ভার্মার হতে চলেছে বিচ্ছেদ? জল্পনা উস্কে সামনে এল পোস্ট